ध्” एट्र ] মহারাষ্ট্ৰীয় শাসনের বিশৃস্থলত । 锦哈 তাহাদিগের দ্বারা পরাজিত হইয়া অগত্যা প্রত্যাগমন করিত ; এতদ্বারা যে অপরিসীম অমঙ্গল ঘটিতে লাগিল তাহ বিস্তারিতরূপে বর্ণন করিতে হইলে গ্রন্থ বাহুল্য হইয়া উঠে ; দেশের মধ্যদিয়া নিয়ম বিবর্জিত, নিরঙ্কুশ মহারাষ্ট্রীয় সেনার বারস্বার গমনাগমন একটী সামান্য অমঙ্গলকর বিষয় নয় । এই অবস্থায় কয়েক বর্ষ অতিবাহিত হইল , পরে মহারাষ্ট্ৰীয়দিগের রাজত্ব অবসানের প্রাক্কালে, রাজারাম পণ্ডিতের সুদীর্ঘ শাসন সময়ে, এই সকল অশুভ ব্যাপার কিয়ৎপরিমাণে নিবারিত হয়াছিল । তাহার নিয়ম সকলের দ্বারা প্রজাপুঞ্জ কথঞ্চিংরপে রক্ষা প্রাপ্ত হইল বটে, কিন্তু মোগলবন্দীর তালুকদারবর্গ তৎকত নিয়মানুসারে কর আদায়ের ভার হইতে মুক্ত ও অধিকারচু্যত হওয়াতে দেশের বহু ংখ্যক লোক এককালে অবসন্ন ও নিরক্ষ হইয়া পড়ে । মহারাষ্ট্ৰীয়দিগের শাসন সময়ের ইতিহাস যথাবৎ বর্ণনা করা অতিমুদূরপরাহত । তাহদিগের রাজার প্রতিনিধি অর্থাৎ উড়িশার শাসন কৰ্ত্তাদিগের নাম যথাক্রমে প্রাপ্ত হওয়াও দুরূহ ; যেহেতু পূর্বেই কথিত হইয়াছে যে কোন কোন সুবাদার রাজকীয় ইচ্ছার প্রতিকুলে আপনার পদ ও ক্ষমতা ধারণ করিয়াছিলেন । এই অধ্যায়ে বr
