পাতা:উড়িশ্যার ইতিহাস.pdf/২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

> ऊा ] উড়িশ্যার সীম। নিরূপণ । 鑫 ত্ৰিবেণীর ঘাট হইতে বিষ্ণুপুর দিয়া পাটকুমের সীমা পর্ষ্যস্তু একটী রেখা অঙ্কিত করিলে উহ। তাহার উত্তর সীমা, হুগলী নদী ও সাগর পূর্ব সীমা, সিংতুম হইতে শোণপুর পর্য্যন্ত একটী রেখা টানিলে উহা তাহার পশ্চিম সীমা, গোদাবরী নদী বা সান ( ছোট) গঙ্গল তাহার দক্ষিণ সীমা । এই সীমার মধ্যে গজপতিরাজগণ প্রত্যেকে স্ব স্ব প্রকৃতি ও ক্ষমতানুসারে ভিন্ন ভিন্ন প্রকারে প্রভুত্ব করিতেন ; কখন ক্লখন গজপতিরাজ্যদিগের রাজ্য তৈলঙ্গ দেশের দূরবৰ্ত্তী প্রান্ত পৰ্য্যন্তু ও কখন কখন কর্ণাট দেশ পৰ্য্যন্তু বিস্তারিত হইয়াছিল, ইহার প্রমাণ পাওয়া যায় ; পরন্তু ইহাও প্রতীত হয় যে, ভঁাহার কোন কালে । এই সকল স্থানে স্থির অধিকার প্রাপ্ত হন নাই, কারণ দাক্ষিণাত্যের বামিনী রাজগণ র্তাহাদিগের বিশেষ প্রতিযোগিতা করিভেন । সম্রাট আকবর শাহার অমাত্যগণ উড়িশ্ব দেশ মোগল রাজ্যভুক্ত করিয়া, প্রথমেই হুগলি ও তদীন দশটি মহল বাঙ্গলার সুবা সভুক্ত করেন ; তখন উড়িশা সুবা উত্তরে তমলুক ও মেদিনীপুর হইতে দক্ষিণে রাজমহেন্দ্রী দুর্গ পৰ্য্যন্ত বিস্তৃত ছিল । এবং জলেশ্বর, ভদ্রক, কটক, কলিঙ্গ ও রাজমহেন্দ্রী নামক পাচ অসমান খণ্ডে বিভক্ত ছিল ; প্রত্যেক ভাগকে এক এক সরকার বলা যাইত । এতদ্ব্যতীত বিষ্ণুপুর ক ৩