পাতা:উড়িশ্যার ইতিহাস.pdf/২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

చి) উড়িশ্যfর সীম –আকবরের সময় । { ১ তা 藝 হইতে কারোশুি, বস্তার এবং জয়াপুর পর্য্যন্ত পাৰ্ব্বত্য প্রদেশ সকল ও সমুদ্রকুলবর্তী কয়েকটি স্থান পৃথক এক ভাগ বলিয়া পরিগণিত হইত ; এই ভাগ গড়জাত মহাল নামে বিখ্যাত ; ইহা অনেক খণ্ডে বিভক্ত ছিল এবং প্রত্যেক খণ্ড তাছার পূৰ্ব্বতন অধিকারীর অধীনে ছিল । পূৰ্ব্বোক্ত পাচ সরকার মোগলবন্দী বলিয়া প্রসিদ্ধ । , # আকবর শাহার বন্দোবস্তের অনতিবিলম্বে রাজমহেন্দ্র সরকার ও রঘুনাথপুরের দক্ষিণস্থ কলিঙ্গ প্রদেশের কিয়দংশ গোলকন্দার কুতবসাহি নামক মুসলমান রাজগণ কর্তৃক অধিকৃত হয় । ১৬৪৯ শকাব্দে মহম্মদ ভকিখণর শাসনারম্ভ সময়ে রাজস্ব ংক্রান্তু কাগজ সকলে উড়িশ্বার সীমা উত্তরে মেদিনীপুরের সাত ক্রোশ দূরে নাডাদেউল ও দক্ষিণে গঞ্জামের মহেন্দ্রমালী সমীপবৰ্ত্তী রঘুনাথপুর পৰ্য্যন্ত নির্দিষ্ট হইয়াছিল ; ( অর্থাৎ দৈর্ঘ্যে প্রায় ১৭৬ ক্রোশ । ) এবং পূর্ব সীমা সাগর ও পশ্চিম সীমা বড়মূলগিরিসঙ্কট পর্য্যন্তু , ( অর্থাৎ প্রস্থে প্রায় ৮৫ ক্রোশ ; ) পরে হায়দ্রাবাদের নবাব গঞ্জামের পলিগার নামক রজপুত ভূম্যাধিকারীদিগের সহিত চক্রান্ত করিয়া চিলাহ্রদের দক্ষিণস্থ সমস্ত প্রদেশ অধিকার করিয়া লইয়াছিলেন । নবাব সুজাউদ্দীনের সময় পটাশপুর প্রভৃতি কতিপয় পরগণা ভিন্ন, জলে