পাতা:উড়িশ্যার ইতিহাস.pdf/২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

's s পাচপাড়—বুড়fমলঙ্গ-কাণৰiশ-সালিন্দী ১ অ, এতদ্বয়ের উপর বর্তমান রাজপুৰুষগণ কর্তৃক লৌহ শৃঙ্খলে লম্বমান দুইটী সেতু নিৰ্ম্মিত হইয়াছে । এই নদীদ্বয় পরস্পর সমীপবর্তী ও মিলিত হইয়৷ সাগরে পতিত হইয়াছে; এই দুই নদীতে বালুক দেখিতে পাওয়া যায় না । বুড়ামলঙ্গ-নদী বালেশ্বর সমীপস্থ হইয়া প্রবাহিত হইতেছে ; এই নদী বালেশ্বর পর্য্যন্ত নাব্য, কিন্তু অমাবস্য ও পূনির্মার কটাল ব্যতীত ইহাতে বোঝাই পেশত সকল বাহিত হইতে পারে না । এই নদীর জল বালেশ্বর নগর হইতে কিঞ্চিৎ অধিক দূর পর্য্যন্ত চৈত্র বৈশাখ মাসে লবণাক্ত হইয়া পড়ে । নদীর বক্রগতি নিবন্ধন নদীপথে বালেশ্বর হইতে সমুদ্র ৭ ক্রোশ দূর হইবে । কাশবাশ-অতি ক্ষুদ্র সরিৎ ; ইহার উপর পূর্বতন রাজপুৰুষদিগের নিৰ্ম্মিত একটি প্রস্তরময় সেতু আছে ; এ নদীতে বালুক দৃষ্ট হয় না ও ইহা নাব্য নয় । f সালিন্দী—একটি বিচিত্র বক্রগমনশীল মনোহর সরিৎ ; ইহার বালুক শয্যা অতি সুন্দর ও জলরাপিও অতি সুস্বাদু ; এ নদীটীও নাব্য নয় । ইহা বৈতরণীতে পতিত হইয়াছে । বৈতরণী—উৎকলদেশের মধ্যে একটি পবিত্র নিম্নগা ; ইহার জল সালিন্দীর ন্যায় সুস্বাদু ও