পাতা:উড়িশ্যার ইতিহাস.pdf/২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* * fछंत्र्क ड्रग्न ! [ * उञ। চিলকাভুদ—উড়িশার দক্ষিণ সীমা বলিয়া নির্দিষ্ট আছে ; ইহার ক্ষেত্রফল প্রায় ৭০০ বৰ্গ । ক্রোশ হইবে । ইহা সমুদ্রের এক অংশ বলিলেই হয়, কেবল পূৰ্ব্বভাগে একটি সিকভাময় পুলিন ব্যবধানে উহা সমুদ্র হইতে পৃথকরুত হইয়াছে । উহার উত্তরপূর্ব দিকে কিয়দংশ ভাঙ্গা থাকাতে সেই স্থানটি চিলঙ্কাছদের মোহানা বলিয়া খ্যাত ; এই স্থান দিয়া পেণত সকল হ্রদের মধ্যে প্রবেশ করিতে পারে । চিকোহদে কতিপয় দ্বীপ আছে, তাহীর মধ্যে পূৰ্ব্বোক্ত পুলিন নিকটবর্তী মালুদ ও পাড়িকুদ নামে দ্বীপদ্বয় প্রধান । উত্তর পূর্ব ও দক্ষিণ পশ্চিম দিকে মাণিকপত্তন ও বজ্রকুট নামে দুইটি সঙ্কীর্ণ ভূমিখও এই হ্রদ ও পুলিনের মধ্যবর্তী স্থলে অবস্থিত আছে । এই সকল স্থানে বিপুল পরিমাণে লবণ উৎপন্ন হইত। পুৰুষোত্তমক্ষেত্র হইতে মাণিকপত্তন দিয়া চিলকার মোহান পার হইয়া পূৰ্ব্বোক্ত পুলিনের উপর দিয়া গঞ্জাম পৰ্য্যন্ত একটি পথ আছে ; তাহ সমুদ্রতটের সন্নিহিত । আর গঞ্জাম বিভাগস্থ শৈলশিখরস্থিত রম্ভ নগরের সম্মুখবর্তী একটি ক্ষুদ্র দ্বীপের উপর মান্দ্রাজ প্রেসিডেন্সির একজন সিবিল সর্বেণ্ট কর্তৃক নিৰ্ম্মিত ব্রেকৃক্ষাষ্ট হাউস নামে একটি মনোহর হর্ম্য দৃষ্ট হইয়া থাকে ; তাহার শোভা অতি চমৎকার ও লোচনবিনোদন ।