পাতা:উড়িশ্যার ইতিহাস.pdf/৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

DD DDBBDD BDBBBB SBBB BBDYDB BDDS S D অন্য প্রকার শস্য জন্মে না । বিয়ালী প্রণয় শারদের সঙ্গেই উচ্চতর ভূমিতে উপ্ত এবং শ্রাবণ বা ভাদ্র' মাসের মধ্যেই পরিপক্ক হইয়া থাকে ; তদন্তুর ঐ ভূমি উর্বর হইলে তথায় আবার শারদ ধান্য জন্মে, নচেৎ রবি ফসল উৎপন্ন হয় । কৃষকের আশ্বিন মাসে অণর এক প্রকার ধান্য ছেদন করে, তাহাকে অশ্বিনী ধান্য কহে । পূৰ্ব্বোক্ত বিয়ালী ধান্য যটি দিবসেই পরিণতি লাভ করে, এ জন্য তাহাকে যঠিয়া বলে। পুরীর উত্তরে আঠার নালার সমীপে লক্ষীর জল৷ নামে একটি নিম্ন ভূমি আছে, সেখানে প্রায় বার মাসই ধান্য জন্মে। এই কয়েক প্রকার ভিন্ন ডালা নামে খ্যাত অার এক প্রকার ধান্য খোর্দা প্রদেশে, চিলঙ্কা হ্রদের ধারে ও সমুদ্র কুলে জন্মিয়া থাকে । মোগলবন্দীর অনেক স্থানে, বিশেষত কণশ বৰ্ণশ নদীর দক্ষিণাংশে, অতি মনোহর ও সুশীতল বৃক্ষ বাটিকা দৃষ্ট হয় । মধ্যে মধ্যে সুপ্রশস্ত আম কানন অতি চাৰু শোভা প্রদর্শন করিতেছে, বৃহৎ রহৎ পিপপল ও বহুপদ বৃক্ষ শাখা প্রসারণ করিয়া প্রখর তপনের রশ্মিজাল অবরোধপূর্বক শ্রান্ত পথিকদিগের ক্লেশ দূর করিতেছে, স্থানে স্থানে অতি বৃহৎ তড়াগ স্বচ্ছ ও স্বাদু জলে পূর্ণ এবং চিত্ত-রঞ্জন কমল, কোকনদ, কুমুদ, কলহারে শোভিত আছে দৃষ্ট হয় ।