e অ 3 ৰেhঙ্ক ও হিন্দুদিগের পরীক্ষণ-ঐচৈতন্যের আৰিপ্তাৰ । ৭১ ৰুরিবার নিমিত রাজা এক মৃৎভাণ্ডমধ্যে এক সপ ংস্থাপন পূর্বক তাহার মুখ উত্তম রূপে জাটিয়া সভা মধ্যে আনয়ন করিয়া উভয় পক্ষকে জিজ্ঞাসা করিলেন, “ বল দেখি, ইহার অভ্যস্তরে কি আছে ? ” তাহাতে ব্রাহ্মণের বলিল, “ উহার মধ্যে কেবল মৃত্তিকা আছে ” তখন ভাণ্ডের মুখ উদঘাটন করিয়া দেখা গেল যে ৰথার্থই মৃত্তিক বই আর কিছুই নাই । এই~ব্যাপারে রাজার মত একেবারে পরিবৰ্ত্তিত হইয়া গেল, তিনি যেমন পূর্বে বৌদ্ধদিগের পক্ষপাতিতা করিতেন এক্ষণ অবধি তেমনি তাহাদিগের বিদ্বেষী ও বিৰুদ্ধ হইয়া উঠিলেন ; এমন কি, তাহা দিগকে দেশবহিস্কৃত করিয়া দিলেন ও অমর সিংহ ও বীরসিংহ বিরচিত গ্রন্থদ্বয় ব্যতীত বৌদ্ধ মতাবলদ্বীদিগের অপর সকল গ্রন্থ দগ্ধ ও ভস্মীভূত করিয়া ফেলিলেন । এই সময় নবদ্বীপে অবতীর্ণ সচৗপুত্র চৈতন্য মহাপ্রভু, জগন্নাথ দেবের দর্শনার্থ উড়িশ্যাতে আসিয়া রাজসমক্ষে নানা অলৌকিক ব্যাপার প্রদর্শন করিয়াছিলেন এবং তাহাই প্রতাপৰুদ্র দেবের বৌদ্ধদিগের প্রতিকুলমত পরিগ্রহের নিদান বলিয়া উপলব্ধি ইইতে পারে । রাজা এবম্বিধ নানা প্রকার শাস্ত্রযুদ্ধে নিযুক্ত থাকিয়াও শস্ত্রযুদ্ধে অমনোযোগী হন নাই । তিনি
