দ্বিতীয় অধ্যায়। . কাও ! নিম্নভাগে মূল এবং উপরিভাগে শাখা, প্রশাখ, এতদুভয়ের মধ্যস্থিত অংশকে উদ্ভদের কাপ্ত কহে। কাণ্ডের যে স্থান হইতে পত্রোদগত হয়, সে স্থানকে কাণ্ডের গ্রন্থি কহে। পরস্পর নিকটবর্তী গ্রন্থিদ্বয়ের মধ্যস্থিত স্থানকে গ্রন্থি-মধ্য বলে। গ্রন্থিমধ্যের দৈর্ঘ্য এবং হ্রস্বত অনুসারে কাণ্ড দীর্ঘ অথবা খৰ্বকার হইয়া থাকে। বংশ, ইক্ষু প্রভৃতি ঘাস জাতীয় উদভিদ পরীক্ষা করিয়া দেখিলে গ্রন্থি এবং গ্রন্থি-মধ্য কাছাকে বলে সম্যক্ত রূপে উপলব্ধি হুইবে । কাও দুই প্রকার। একপ্রকার মৃত্তিকার নীচে থাকে। অপর প্রকার মৃত্তিকার উপর অবস্থিতি করে। প্রথমোক্তকে a অশ্বভৌম ” এবং শেষোক্তকে বাহ্য কাও কহে। (১)অন্তর্ভৌম কাণ্ড । * ७रशिक्ष कांट७द्र रिब लगभं ७ई cय, ऐश ***ल्क (४) বিশিষ্ট। ওল, মানকচু প্রভৃতি কোমল छेडिटलद्रशे লরের এতাদৃশ কাগু হইয় থাকে। এবং এই সকল ठेह
- শিক্ষকের প্রতি উপদেশ !
oy:তিল হইতে একটা মানকচু উঠাইয়া বালককে ८झ**झ ग्रिँव : इंशत्रे शाएग्रह गर्श सनिएक अश् ि१८ग ! मैरे यदि *** সনক অর্থাৎ আইসবং রূপান্তরিত পরকে পৰ্ণপলক কহে ।
