"ן וידאייזיrftsשי স্তৃক প্রস্থত হইয় পৃথক্ শরীর পরিগ্রহ করে নাই। এই রূপে কালসমুদ্র উত্তীণ হইয়া যাইতে পারিলে ভূলোক বা জনলোক, প্তদুত্তরে স্থৰ্য্যলোক বা তপোলোক, এবং সৰ্ব্বশেষে সত্যলোক বা ব্রহ্মলোক দৰ্শন হয় । অধিভারতীর চির সহচরী চিন্ত দেবী এক্ষণে সেই বিশ্বষে নির ভবনে উপনীত হইয়াছিলেন । বোধ হইল, ভগবান সৃষ্টি ধ্যানে মগ্ন রহিয়াছেন । দেবী যথোচিত অভিবাদনাদি পূর্বক কৃতাঞ্জলিপুটে নিকটস্থ হইলেন । বিশ্বযেনি তাহার প্রতি কটাক্ষপণত করিয়া কহিলেন— “ বংলে , ক্তে মার আগমন কারণ ও আর্য্যপুরের সমস্ত বৃত্তাস্ত অবগত অছি ক্ষেমপত্রী অধিভারতীকে তামার আশীৰ্ব্বাদ-বিজ্ঞাপনপূর্বক কহিবে, জৰ্জারের দেওয়াওনীতে মণত নিজ সন্তানগণের যে অধঃপাত অণশঙ্ক করেন, তাহ। অকারণ । তিনি কি জানেন না ষে, যে ব্যক্তি সাংঘাতিক বিপৎপরম্পরায় পতিত হইয়াও ক্রমে উদ্ধার প্রাপ্ত হয়, তাহার বিনাশ সহজ হয় না । ভারতীর সন্তানগণের কষ্ট্র যখন যখন সাংঘাতিক হইবার সম্ভাবনা হইয়াচিল, তখনই ভগবতী ভবিতব্যতা তাহার সাংঘাতিকতার নিৰায়ণ করিয়াছেন । কাল-ষাবনিক বীরবর ম-সাদনের জাত্রমণ বিলক্ষণ বিপজ্জনক বলিতে হইৰে, কিন্তু দৈৰামুকূল্যে তাহার ৰিষময় ফল কলিতে পায় নাই। ষাবনিক, সমুদায় বিজিত নগরীর রূপান্তর করিয়াছে, কিন্তু ধৰ্ম্ম ও আচার-প্রণালীর গুণে আৰ্য্যপুরের বিশেষ হানি