ぬ》や কঠোপনিযং • বাহ বিষয়সমূহ) পশুতি (বহিৰ্গমনশীল ইস্ক্রিয়গণ দ্বারা গ্রহণ ন অন্তরাত্মন (অন্তর্যামী প্রত্যক্ আত্মাকে জানিতে পারে না ) { মনুষুগণ । এইরূপে বাহ বিষয়াভিমুখী হইলেও ] কশ্চিৎ ধীর (কোন কোন বিশুদ্ধ চিন্তু বিবেক বৈরাগাবা মম্বয়) আবৃতচক্ষুঃ (ইন্দ্রিয়গণকে বাহবিষয় হইতে ব্যাবৃত্ত করিয়া সমাহিত চিত্তে ) অমৃতং ইচ্ছন (কেবল পরমানন্দ অমৃত লাভে অভিলাষী হইয়া) প্রত্যগাত্মন ( সুবর্ণহারে সুবর্ণের ন্যায়, তরঙ্গ বুদবুদে জলের ন্যায়, রঙ্গুসৰ্পে রক্ষুর স্তায় প্রতি শরীরে ব্যাপ্ত সচ্চিৎ সুখাস্মক আত্মতত্ত্ব) ঐক্ষৎ (সাক্ষাৎ উপলব্ধি করিয়া থাকেন) ॥১ পরমেশ্বর ইন্দ্রিয়গণকে বাহ বিষয়সমূহ প্রকাশে সমর্থ করিয়া অর্থাৎ বহিমুখ করিয়া হুষ্টি করায় তাহাদিগকে হিংসাই করিয়াছেন অর্থাৎ ইন্দ্রিয়গণের বাহবিষয়প্রবণতা, পরোক্ষপ্রিয়তা তাঙ্গাদিগের পক্ষে অহিতকর বলিয়া উহা হুননের ন্যায়ই হইয়াছে। ইন্দ্রিয়গণ বহি:প্রবণ বলিয়া সব মন্ত্য এই বহির্গমমশীল ইন্দ্রিয়গণ দ্বারা কেবল বাহ বিষয়সমূহই গ্রহণ করে, অন্তর্যামী প্রতাগাত্মাকে জানিতে পারে না । মনুষ্যগণ এইরূপে বাহবিষয়াভিমুখী হইলেও তাঁহাদের মধ্যে কোন কোন শুদ্ধচিত্ত বিবেক বৈরাগ্যবান মনুস্থ ইন্দ্রিয়গণকে বাহ বিষয় হইতে ব্যাবৃত্ত করিয়া সমাহিত চিত্তে কেবল পরমানন্দ অমৃতলাভে অভিলাষী হইয়া সুবর্ণহারে বর্ণের ন্যায়, তরঙ্গ বুদবুদে জলের ন্যায়, রজুপে রঞ্জুর স্থায় প্রতিশরীরে ব্যাপ্ত সচ্চিংমুখাত্মক আত্মতত্ত্ব সাক্ষাৎ উপলব্ধি করিয়া থাকেন ॥১ পরাচঃ কামানলুয়ন্তিবালা— স্তে মৃত্যোৰ্যন্তি বিততস্য পাশম্। অথ ধীরা অমৃতত্বং বিদিত্ব । ধ্রুবমঞ্জবেধিহ ন প্রার্থয়ন্তে ॥২