পাতা:উৎকর্ণ - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উৎকণ বসে ‘আরণ্যক' লিখড়ম, খুকুদের বাড়ীর দিকের লেবুতলার ঘাটে। ফিরে সেই মেযেটা আসচে। না বসে বসে ভাবতুম। এবার বারাকপুর একেবারেই শূন্য। তবুও বেশ লেগেচে । দুপুরের পরে ভূষণ মাঝির জমিতে একটা খেজুর গাছ ঠেস দিয়ে বসে লিখাতুম কি পড়তুমি । ছোট এড়াঞ্চি ফুলের কি শোভাই হয়েচ চারিধারে । একদিন বেলেডাঙার পথে আমি ও ইন্দু বসে কতক্ষণ গল্প করি। নীল আকাশের তলায় বটতলার কোলে শাদা ধক উড়াচ আমি বসে ভাবচি কে বলেচে আপনার সুখ্যাতি শুনতে BB KY KE0SS DJ LDBS 0OOLD 0K0DSSS একদিন চালকী গেলুম শিবে বাগদীর বনে ধ্বংস খেতে । বড় বটগাছটার ওলায় সে বসে বসে ভূতের গল্প করলে। একদিন আইনদির বাড়ী গেলুম বিকে লৈ-তার এক ছোট নাতি বই নিয়ে আমার কাছে এ4 { বাড়ীর মেয়ের: দেখতে লাগলো বনাঞ্চায়েও খুব্ধ হৈ গৈ করা গেল। রোজ gKK DBBD BBBBSDuuD DBBD0SS DDDDDS S SBBttu SEDBB BBDD সুপ্রস্টার চিঠি আনতে গোপালনগর গেলুম বনগী থেকে-সেদিন হাজারী: दार्ड কলকাতা' থেকে বড় ডাক্তার গিফুচে অনুচুকুলের মেয়ের চিকিৎসা করতে। তাদের সঙ্গে খুব আনন্দ হোল। এক মুচী বুড়ীকে কাপড় দিতে । আসবাব, আগেস্ত্ৰ দিন সৰ্ব্ব পরামাণিকের বাগান দিয়ে নেমে ওর বাড়ী --গোলুম ; বেশ লাগলো। সে সকাল8া । ইন্দুর বাড়ী সন্ধ্যায় বসে নানা গল্প হোল-অ্যাংগুন করে আমতলায়। ন’দি ও খুড়িমা পোয়**: । কিন্তু সকলের চেয়ে উল্লেখযোগ্য ঘটনা মুসলমান বুড়ী মারা গোল আমি তখন ওখানে। তার ‘কবর’ দেওয়ার সময়ে আমি কতক্ষণ আমতলায় বাস কালু মুসলমানের সঙ্গে গল্প করলুম। আর রাধাপল্লভ বোস্টমের বাড়ীৰ পাশের পথটা দিয়ে এলুম কতকাল পরে এক }98