পাতা:উৎকর্ণ - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উৎকর্ণ উঠেচে, বেজায় ঠাণ্ড বাতাস হু হু করে বইচে, জানিলা দিয়ে মুখ বার করলে মুখে যেন লক্ষ ছুচ ফোটে। কুয়াস হয়েচে, বনগুলো যেন ঠিক ইসমাইল।পুরের সেই বন-অনেক রাত্রে উঠে এই শীতের সময় ইসমাইলপুর কাছাৱীতে ঠিক যেমন বন দেখতুম, তেমনি দেখাচ্চে। পাটনা থেকে এসে মধ্যে অনেক ব্যাপার হয়ে গেল। মধ্যে সুপ্ৰভা কলকাতা এল ওর মা বাবার সঙ্গে। একদিন ওর সঙ্গে ‘মুক্তি’ দেখতে গেলুম “চিত্ৰা’তে । ভাল লাগলো না কারো, সেবা ও রবি ছিল সঙ্গে । তারপর আমার পড়ে গেল বনগ্রামে সাহিত্য-সম্মেলনের হুজুগ । বিশ্বনাথ এখানে খুব যাতায়াত করলে। খগেন মিত্র মহাশয় সভাপতি হয়ে গেলেন এখান থেকে, রমাপ্রসন্ন ও গৌর পাল গেল, খুব গৈ হৈ কাণ্ড ইয়ে গোল সরস্বতী পূজোর সপ্তাহে । সাহিত্য-সম্মেলন থেকে আমায় আধার দিলে একটা মানপত্র ও অভিনন্দন । Tরর সপ্তাতেই পড়ে গেল কৃষ্ণনগর সাহিত্য-সম্মেলন। আমি ঈদের ছুটিতে বাড়ী গেলুম। চমৎকার জোৎস্না উঠেছে, কোকিল ডাকস্ট্রে, শীত যদিও বেশ, কিন্তু বসঙ্গুের আমেজ দিয়েচে । বাড়ী গোণু, গাড়া; কেউই নেই এক ন'দি ছাড়া । নিজের খড়ের ঘরটিতে দুপুরে শুয়ে খুব ঘুম দিই । BBBB DBDB BDDBB BBDDS SmBLB BiOBOBD BB00 SSBBDBSS DBDggK BBBB BBBBSLL SS SDBB BDBBBBDB SBB BBD SBBS SBBS ঐ একই চণ্ডীমণ্ডপ । বৈকালে কুণ্ঠীর মাঠে গাছে গাছে পাকা কুল খেয়ে বেড়াই। ভূষণ জেলের ছেলের জমিতে খেজুর গাছটা ঠেস দিয়ে বসে ‘আরণ্যক” উপন্যাসের এক অধ্যায় লিখি। সন্ধ্যাবেলায় ইন্দুর বাড়ীতে সেদিনকার মিটিং ও میان