পাতা:উৎকর্ণ - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

මීඥණු তার ছায়া, কি শুরি শাশন মর্শ্বর ধ্বনি, বাংলার গাছগুলোর মন্ত সেই স্নিগ্ধ হৈমন্ত্ৰী সুভ্রানটি পথে পথে। অধিষ্ঠি তিনহাজার ফুটের ওপরে আয় ওঁ প্রকৃতির ট্রপিকাল অরণ্য নেই, শুধুই পাইন, আত্ম পাইন। সকালে উঠেছি, এমুনি খুব কিছু শীত নয়। বাংলাদেশের পৌষ মাসের শীত এর চেয়েও বেশী হয়। সুপ্ৰভাদের ওখানে যাবাে বলে বেরিয়েচি, দেখি সুপ্ৰভা ও আরও দুটি মেয়ে আসচে, পথে দেখা হোল। একটি মেয়ে আসামী, নাম উন্নী ভট্টাচাৰ্য, ফিলজফিতে এম, এ পাশ করেচে-সে প্ৰথমে বললে-আসামী ভাষা ছাড়া সে জানে না । তার খানিকটা পরে বেশ বাংলা বলতে লাগলো। পাইন মাউন্ট স্কুলের পথে আমরা উঠলুমফুকটা পাহাড়ের মাথায়া-সেখানে একটা চমৎকার পাইনবন, ঘন, 係。 তারপর নেমে Kench strasse দিয়ে সৱীতলা বেড়াতে গেলুম। নির্জন পাইনবনে আমরা বসে রইলুম বহুক্ষণ। বিফেলে শুরা মোট নিয়ে এল, সবাই মিলে Elephant falls বেড়াতে গেলুম। নিৰ্জ্জুন, DD DDD BB KKJLLLBDS S0DODBB BBSS BBDD পুলকুণ্ঠছে। আমরা তার পাশের পাথরে কাটা সিঁড়ি ধরে ধাপে ধাপে -নর্দেশিয়ে-একেবারে নীচে দাঁড়ালুম। কত বিচিত্র ফার্ণ ও বন্যপুস্প পাহাড়ের গায়ে দুধারে । খুব বৃষ্টি এল, আমি একটা পাথরের ছাদের তলায় দাঁড়ালুম। সুপ্রভার কাঠের পুলটায় দাড়িয়েছিল, নেমে দেখতে এল আমি উঠচিনা কেন। সবাই বৃষ্টিতে, ভিজে গিয়ে মোটরে উঠলুম, তথন আবার বেশ রৌদ্র। মেঘ কৃেটে গিয়ে অঞ্চাশের নীল কুটে বেরিয়েছে। সনৎ কুটীরে এসে চা খেয়ে আমি শ্বেরুলুম লেক দেখতে। ] তারপর চেরাপুঞ্জি যাবার জন্তে মোটর স্টেশনে গেলুম। আসার পথে । s