পাতা:উৎকর্ণ - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৫৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উৎকর্ণ

  • নেই। বেলেডাঙার স্কুলের ওপর কতক্ষণ বসে রইলাম শ্যামল সপ্তােহর । বন্যার দিকে চেয়ে। কি দিগন্ত প্রসারী ধানক্ষেত, বট অশ্বখের বীথি, নািতডাঙার গ্রামপ্রান্তর বঁাশবনের সারি, কি বিচিত্র মেঘস্তুপ নীল আকাশ! সন্ধ্যা প্রায় যখন হয়ে এল, তারপরে আমরা ওখান থেকে উঠে আদি। পচা একটা কলার বাগান থেকে কলা সংগ্রহ করলে। আমি বনদিমতলার ঘাটে এসে মাইলুম। আকাশে অনেক নক্ষত্র উঠোঁচ, স্বনের মধ্যে SBBDBBB BBB BBB0S DBuuBB 0000 SDBYSBLBYS TLkL0zSS SDDDD পুকুদের বাড়ী বসে অনেক রকম গল্প করলুম, তারপর উঠে গেলুম পাচু ককাদের বাড়ী, ওদের বাড়ী কাল বিয়ে, অনেক কুটুম্ব কুটুম্বিনী এসোিচপাচুকাকাৱ ভাই ফণি কাক এসে চেন জলপাইগুড়ি থেকে-একবা ? সব দেখাশুনো করে সামাঞ্জিকৃত রক্ষা করতে পাওয়া দরকার।

আজি চলে “যাবো। বেলা তিনটের সময় আমার ঘরে ঘুম ভেঙে ཚོ་ཉི་ཤཱ--རྩ་ནོ་ཤཱ། বেড়াতে খেলুন নদীর ধারের মাঠে ! বেঙ্গায় "গুমটি গরম, আকাশে শাদা মেঘ। একটু পরে পাচু কাকার ছেলে শুটো বিয়ে করে নববধূ নিয়ে গ্রামে ঢুকলো। সামাই বাজচে, ঢোল বাজনাৰ । শব্দ শুনি কল্যাণী, খুড়ীমা, খুকু এরা সেজে গুজে ছুটলো। আমতলায় দেখি সব চলেচে। পুকু একবার চেয়ে দেখলে আমার “কা ক ! ঐ ঘোড়ার গাড়ীতেই আমি চলে এলুম। বনগী স্টেশনে। সারা পথ ট্রোেণ আকাশের कि (bस 5: अभ छिन *ि অপূৰ্ব্ব সুন্দৰ স্ত্রীষ্মের ছুটিই আজ শেষ হয়ে গেল । কলকাতায় এসে কি দিন বড় ব্যস্ত ছিলুম। পুরানো বন্ধুদের সঙ্গে দেখা