छेऽक ভাব জাগিয়েচে । প্ৰসিদ্ধ দলমাদল কামান এখন লালবাধ বলে প্ৰকাণ্ড দীঘির একপাশে বসানো আছে। অনুকূল বাবুর কাছারীর জনৈক পের্যাদা আমায় নিয়ে গিয়ে দেখালে। জোড়া বাংলা বলে একটা মন্দিরের পাথর বাধানো চাতালে। আমি ও অনুকুলবাবু বসে রইলুম সুৰ্য্যাস্তুের সময়ে। বড় लॉय द्वा;*लों । বাঁকুড়া ও মেদিনীপুর জেলার মাটী রাঙা, সব শাল ও কেঁদ বনবড় চমৎকার দৃশ্য, কঁাকুরে মাটী, কাদা নেই-খটখটি শুর্কনো। দেখি ফিরবার সময়ে দূরপ্রসারী সবুজ মাঠের প্রান্তে দিকচক্রবালের শোভায় বৈকালের দিকে কত কথাই মনে নিয়ে এল ! দূরে আমার গ্রাম-আজ রবিবার, এতক্ষণে সকলে হাটে যাচ্চে । যুগল ময়রার দোক নেয় সামনে ফণিকা কা দাড়িয়ে আছে, খাজনা আদায় করািচ—এই ছুধিই কেবল যেন মনের চোখে ভাসছিল । বন্যার জল অতি ভীষণভাবে আমাদের গ্রামের চারিদিক্ ধিবুেকু - আজই সকালে চালকী থেকে এখানে এসেচি। প্ৰথমে মধু পাগলা { আদাঁড়ি জোিলনীর মাতি ) মাছ ধরচে পাকা রাস্তার ধারে । সে পথ দেখিয়ে দিলে । সাজিতলার বঁাকে দাড়িয়ে নদীর দৃত্যু যেন পদ্মা কি, সমুদ্রের মন্ত ! থৈ থৈ কারচে জলরাশি। আমাদের পাড়ায় রামপন্দর ঘরে বন্যপীড়িত মানুষেরা আশ্ৰয় নিযোেচ। ন'দিদি তেল দিলে--” আমাদের বাড়ীর পিছনে শ্যামাচরণ দাদাদের চারা গালতলায় স্নান BDBDESS SDBBYBDBuBzLBBS SLDBtB BB BDD S D0KS BB SBDBD uBB0LS S ইন্দু রায়ের সঙ্গে সঙ্গে জেলের নৌকা করে খুকুদের চারা আমবাগান দিয়ে গেলুম বেলেডাঙ্গার আইনন্দির বাড়ী। সেখানে একটু গল্প করে এপারে &్మ*
