পাতা:উৎকর্ণ - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ट९क বড় দিনের ছুটী কি আনন্দেই কেটেচে-ওকে নানা রকম গল্প করে ও কত রকম কথা বলে। সে সব এমন চমৎকার যে সারা বড় দিনের ছুটী কেমন । ধেন নেশার মত আনন্দের ঘোরে কেটেচে। সকালে দেখা করতে যৌতুম -একদিন “বাজার করবাে” বলে তাড়াতাড়ি করচি, বল্পে-কেন এখুন থাকেন ? বল্লুম-বাজার না করলে বাড়ীতে বাকবে জাহ্নবী। ঔ বল্লে-- আপনি একটু বকুনি সহ্য করতে পারেন্স মা ? আর আমি যে আপনার জুনু কত বকুনি সহ করেচি মার কাছে ? আপনার তো ছোট বোনের বুকুনি ! খুড়ীমা দুদিন ভাগবত শুনতে গেলেন--আমি ওর সঙ্গে বসে গল্প করলুম। কত ধরনের। বেশ কাটলো ছুটীটা। কোনো ছুটী এত 'আনন্দুে এক্সট%ে কিনা। এর আগে বলতে পারি নে। ভালবাসার প্রকৃত ৰূপ কি তার কতটা থে বুঝলুম ! হাওড়া টাউন হলে ওরা আমায় এক সৰ্দ্ধনা করে মানপত্র দিয়েছিল তুটির আগেই, তাতে রবীন্দ্রনাথ আশীৰ্ব্বাণী পাঠিয়েছিলেন। , , , , একদিন আশীৰ্য গুপ্তের মোটরে রাজপুরে ফুলিদের ওখানে গিয়েছিলুম, সেও বড় দিনের আগে। ১৯৩৮ সালটা সবদিক দিয়ে বড় অদ্ভুত বছর অামার ভুঞ্জীবনে । 必 এধারকারের আর একটা চমৎকার ঘটনা, ভাগলপুরে সুরেন গাঙ্গুলী EELL0K BD B0DSDBDSSSLS0S S LESLLLS EEKEYS SS0 SBLS0 কোম্পানীর বাগানে, বড় বাসায় গুঙ্গার ধারে আজ চোদ্দ বছর আগে কি অদ্ভুত আনন্দ ও প্রেরণা পেয়েছিলুম-ত। পড়লাম ধদে—সেই বই খনাই { সুরেন গাঙ্গুলীর কাছ থেকে এনেছি, বইখানা শরৎচন্দ্রের } বারাকপুরের বাড়ীর রোয়াকে বসে পড়লুম। আশ্চৰ্য্য-না ! › ዓ &