পাতা:উৎকর্ণ - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

擎 উৎকর্ণ বনে, ফুলে, মেঘ্যে, ধু ধু নির্জনতায়, বিরাটত্বে, অভিনবত্বে বিচিত্ৰ । যেখানে আজ মুশমাই গ্রামে চেরা মালভূমির প্রান্তে শিলাখণ্ডে বসে লিখচিলুম, সে সৌন্দর্ঘ্যের তুলনা আছে? ওই তো আমার চিত্বকালের স্বপ্নোয় সার্থকতা । শিলং ফিরে দেখি সুপ্ৰভা নেই মোটর ষ্টেশনে =“লি ঋক্ষিণ অপেক্ষা করলুম, তারপর লাবান চলে গেলুম। একটা কথা” লিখতে ভুলেছি। বড় বাজারের কাছে যখন বাস থেমেচে দুটি সাহেবের ছেলে এসে মোটিয়ে উঠলো, কি চমৎকার চেহারা দুটির ; বড়টির সঙ্গে আলাপ হোল বেশ লাজুক, কোন ইংরেজ বালকদের মত উগ্র নয়। বম্নে তু মা খাসি মেয়ে । মোটর স্টেশনে সুপ্ৰস্তাদের জন্যে অপেক্ষা করে কাবানে গেলুম। ७ट्रों (भाद्र gi?itए कद्रुद्ध পূরেনি বলে আসতে পারনি।. সেখানে চা খেয়ে বীনা ও সুপ্রভার সঙ্গে অনেকক্ষণ গল্প করলুম। বীনা একটা । ফুলের তোড়া দিলে চমৎকার শাদা গোলাপ ফুলের তোড়াটি। কুলি যাওয়ার কথাবাৰ্ত্ত হোল, সাড়ে আটটার সময় গাঁড়ী আসবৈ আমার ” হোটেলে । একখানা। ট্যাক্সি পাওয়া গিয়েচে, তিনজনে যাবে আমীয়া । ও বািল্ল কমলা লেবো অনেক করে সঙ্গে, গাড়ীতে বড় মাথা ঘোরে।. বৃষ্টি নামলো সামান্য। আমি • হোটেলে ফিরলুম। রাত সাড়ে मस्छेि; } কাল সকালে শিলংয়ের ওয়ার্ড লৈকে বেড়াতে গেলুম, চারি ধারে পাইনবনের সারি, দূরে লাবানু হিলের চুড়া, লেকের ধারে শিশির-সিক্ত নানা গাছপালা-বেশ ভাল লাগলো শিলং সহরটাকে । কিন্তু সময় । নেই, তাড়াতাড়ি করে নিতে হবে। সাড়ে আটটাতে সুপ্ৰভাদের গাড়ী । s