পাতা:উৎকর্ণ - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উৎকর্ণ গিয়েছিল আমাদের সঙ্গে-একটি কোথাকার স্কুলের মাষ্টারনী, বেশ গান १छेल ! 够 পৰ্বদিন আবার গেলুম গালুড়ি। মহুলিয়ার হাট, সোমবার সেদিন। মাহুলিয়ার স্কট দেখতে গেলুম ; নানা গ্রাম থেকে সাঁওতাল মেয়েরা সব জড় হয়েচে, মাথার চুলে ফুল গুঞ্জেচে, দিব্যি নিটোল কালো চেহারা, বেশ লাগে দেখতে। আমি মুক্ত শিলায় বসে বসে ভাবছিলুম অনেক দুরের একটি মেয়ের কথা । যখন শ্যাম বাবুর বাড়ীতে সেই কোণের ঘরটাতে বসে চা খাই, তখনও মনে হয়েছে অনেকদিন পরে কীৰ্ত্তিক মাসে চূড়ামণি যোগের দিন ওদের বাড়ী গেলুম । যেখানে বন্যায় ছিল এক বুক জলসেখানে এখন শুল্কনো খটখাট ৷৷ ও চা দিতে গিয়ে বলেছিল--এই কাপ না অনেক স্নাত্রের গাড়ীতে নেমে ঘাটশিলা বাংলোতে এক আসাচি । তা ভরা অন্ধকার আকাশ-শালিধনের মাথায় বৃহস্পতি জ্বলিচে । 'অনেক দূরে এক নদীর ধারের তেত্তলা বাড়ী ছিল একটা, বহুদিন আগের কথা ! হয়তো এখন সেখানে কেউ থাকে না। গৌরী ! অনেকদিন পরে ওর কথা মনে এল । ভাবলুম কাল আবার এই কঁকার মাটী ছেড়ে বাড়ী ধাবো । ধনময় যে ফুলের সুগন্ধ ও শ্যামলীলতার ফুলের গন্ধ পাবো কলকাত এলুমআমার সঙ্গে চন্দননগরের সেই মেয়ে দুটি । *াল যাব বনগা । ভাবচি হাঙ্গাদ্রিঃ বাড়ী পাবো। কালীপূজার দিনটা ; বেশ কাটলো পূজোর ছুটীষ্ট। ওবেলা মাধব বলেচে রেকর্ড দেবে খুকুর জন্তে । ওর জন্যে কিছু *ि 8 भि: क्षत |