পাতা:উৎকর্ণ - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উৎকৰ্ণ করছিলাম। ভোৱে পিয়েরের খালের ধারে নৌকো লাগলো। সেখান থেকে ডিষ্টিষ্ট বোর্ডের রাস্তা দিয়ে হেঁটে গেলুম রতনগঞ্জ । একটা দোকানে খেলুম খাবার। তারপর টাকুরে নৌকোতে উঠে নড়াইল গিয়ে অজিত বাবুর বাসায় গিয়ে হাজির হই বেলা সাড়ে আটটার মধ্যে। বৈকালে সভা সেরে চা পাটতে স্থানীয় S, D. O, মুন্সেফ প্রভৃতির সঙ্গে গল্প। একটা নাটকাভিনয় দেখতে গেলুৰ্ম্ম টাউন হলে--তারপর অনেক রাত্রে খেয়ে গরুর গাড়ীতে রওনা । বেশ জ্যোৎস্না রাত্রি। খুব ঘন ধন, বেত ঝোপ পথের ধারে । আবার পিয়েরের খালে নৌকোয় উঠলুম। যতীনন্দাকে সবাই মিলে উত্যক্ত করে তোলা গেল, কেন অজিত বাবুর সামান ভাড়া চেয়েছিল, এই কথা বলে। রাত্রে নীেকো থেকে পড়ে দুঃস্{স মত হয়েছিল যতীন দা । ভোরে আফ্রিার ঘাট থেকে হেঁটে সিঙ্গে স্টেশন । "ওয়েটিং রুমে জিনিসপত্র রেখে স্নান করে নিয়ে চা ও সন্দেশ খাওয়া গেল । বরিশাল এক্সপ্রেসে বনগা এসে নােমলাম। কল্যাণী খুব খুন্সি। অগাষ্ঠী, আদিবার সময় রসমুণ্ডি নিয়ে আমায়ু হয়ে ঝগড়া করে বকুনি খেল প্লেণু খুকুর কাছে । * আমায় বল্লে-আমার মড়া মুখ দেখবেন, আজ যদি যাবেন~~কিন্তু রবীন্দ্রনাথের ‘ঘেঁতে নাহি দিপ্ত’র মত চুলেই তো আদতে "cश्iल ! সামনের রবিবারে নীরদ বাবু, সুবৰ্ণ দেবী, পশুপতি বাণু যাবে মোটরে বনগা picnic করতে-সম্ভবতঃ চালকী বিভূতিদের বাড়ী স্থান शtiअभ ! জীবন আবার কি ভাবে কোনদিক থেকে পরিধৰ্দ্ধন হয়ে গেল তাই ভাবি ৷৷ ৪১, মূঞ্জাপুর ষ্টুটের মেসে সেই পুরানো ঘর আমার জন্যে রেখে vo