পাতা:উৎকর্ণ - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উৎকর্ণ দিয়ে ওয়া আমায় সেখানে নিয়ে যাবার জন্যে ডাকলে-কিন্তু আমার যেতে | ইচ্ছে হােল না। মেসের মায়া এবার কাটাতে হবে-কল্যাণী খুব ধরেচে। এবার ওকে নিয়ে বাসা করতে হবেই। ভেবেচি কলকাতা ছেড়ে বারাকপুবে থাকবাে। গ্রামের জীবন, ইছামতীর ঘোলা জল, মটরলতার দুলুন —কতকাল ভোগ করিনি। জীবনে কোনদিনই গৃহস্থ হয়ে বারাকপুরে থাকি নি। এবার গাৰ্হস্থ্য জীবন যাপন করবার বড় আগ্ৰন্থ' প্রয়েচে । জীবনে যা কখনো হয়নি-এবার তা করেই দেখি না কেন । মুক্ত ও স্বাধীন জীবন দুদিন দেখি কাটিয়ে। কাল বৃদ্ধিবারে নীরদবাবু ও সুবৰ্ণ দেবীরা এলেন বনগা । আমি, কল্যাণী, মায়া দি, বেণু সবাই মোটরে চানকী । বিভূতির বাড়ী গিয়ে বসা গেল। ড্রাধ পেলাম । তারপর সুধাংশুদের শাড়ীর সুন্নাঘরে খিচুড়ি রান্না হোল। ইতিমধ্যে যুথিকা দেবী ও পশুপতিব্বাবু গিয়ে হাজির । সধাই মিলে আনন্দ করে খাওয়া ও গল্প কল্লা গেল । জাস্থবীর ঘরে ওদের নিয়ে গেলাম।--বেচাল্পী জাহাবী ঋদি অ্যাঞ্জ থাকতো ! গুর অদৃষ্ট মিঠু ও এসেছিল- চলে গেল নিজের অদৃষ্ট নিয়েই । গোপালনগরের হাটে সবার সঙ্গে দেখঃ কুল্যাণী, মায়া দি शृ१र्नु দেবী সবাই হাট কারচে। গজেন, ফণি, কাক, নলে নাপিত, গুন্টুকে, শুষ্ঠামাচরণ দা—সবাই দেখলে। শ্যামাচরণ দা সুবর্ণ দেবীদের ভাঠ করে। দিলে। আমরা আবার ফিরে এলুম। বনগী ! সেখান থেকে চা থেয়ে ওরা চলে এল। কল্যাণীকে আজকাল ‘দ্য ভাল লাগঢ়ে । মঙ্গলবার পর্যন্ত ছাড়ে না-যেমন এসেটি কলকাতায় অমনি এক চিঠি এ শনিবারে DD E SDD DBDSS S DDDD DBKDSLSDD SS 嫌