পাতা:উৎকর্ণ - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উৎকর্ণ তারপর ক'দিন ছিলুম। বনগা। খুকু এল অসুস্থ অবস্থায়। রাত্রে কল্যাণীকে নিয়ে দেখা করতে গের্লন ওর সঙ্গে। আবার পরদিন নিশিদার বাড়ীতে বৌভাত তার ছেলের । সেখানেও গেলুন-খাবার আগে খুকুদের বাড়ী গিয়ে গল্প করলুম। কিন্তু মনে কেমন যেন একটা শূন্যতা-রবীন্দ্রনাথের নেই! একগা gाम उछादाठ\8 °iठू} शुf:b5 मा } s গত জন্মাষ্টমীর দিন বিকেলে এখানে এল বিভূতি, মন্মথ দ্য । ওদের নিয়ে প্রথমে গেলাম শিবপুর লাইব্রেরীতে-তারপর রাত ন’টার ট্রেণে রওনা হয়ে নামালাম গালুড়িতে। ভোরের দিকে সুবর্ণরেখার পুল পার হয়ে শাল জঙ্গলের পথে উঠলুম এসে কারখানাল চিমনিটর কাছে। কতকালের পরিত্যক্ত তামাক্স কারখানা-লোক") নেই, জনও নেই ; গুরস্কা নদীতে স্নান সোরে সন্ধাই মিলে পিয়ালতলার শিলাখণ্ড বসে জলযোগ সম্পন্ন করলুম।--তারপর তামাপাহাড় পার হয়ে নীলঝর্ণায় নাম। সেখান দিয়ে আসবার পথে একটা ঝরণার জল পান কৰে আমরা একটা ছোট্ট দোকানে কিছু চিড়ে ও চা কিনি। একটী ছোট্ট মেয়ে দোকালে ছিল, সে চা’র জল গরম করে দিলে। তারপর ঘন বনের পথে ষ্টেট পাটকিট গ্রামে পৌছে গেলুম। গ্রামের বাইরে যে ছোট ঝর্ণাটি, সেখানে বসে আমরা কিছু পেয়ে নিলাম। তারপর আবার হেঁটে রাণীরূৰ্ণর পাহাড় পার হয়ে ওপরে উঠলুম-দূরে সুবর্ণয়ে আবার দেখা যাচ্চে-বেলা তখন তিনটে । মুশবনী রোডে নেমে কেঁদাড়ি গ্রামে পল্লীকবি বিষ্ণুদাসের दाम्रै এলুম। তারপর চা খেয়ে তি্যুৰূর্ণ পার চেয়ে আমরা সুবর্ণরেখার খেয়া ঘাটে ডোঙায় নদী পার হলাম । ভট্টাচাৰ্য্য সাহেবের বাংলোয় বসে, R\