পাতা:উৎকর্ষ-বিধান - গিরিশচন্দ্র বিদ্যারত্ন.pdf/৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

حیه \o e উৎকর্ষবিধান । করিয়াছেন। তাহদের দিজুগুলব্যাপী প্রণাঢ় হরিতবর্ণে সেই প্রকীও প্রান্তরের কি অনিৰ্ব্বচনীয় শোভা জন্মিয়াছে! তৎকালে মন্দ মন্দ বায়ু বহন হইতেছিল, সেই সমীরণবেগে সেই চরিত বর্ণ প্রকাও ধান্যক্ষেত্র অতি আশ্চর্যারূপে অনবরত আন্দোলিত হইতেছিল ; দেখিলে’ বোধ হয় যেন মহাসমুদ্রের নীলবর্ণ গভীর জলে অতিবিশাল তরঙ্গমালা দোহুল্যমান হইতেছে। থামাক্ষেত্রের এইরূপ অপরূপ শোভা দেখিয়: দীনবন্ধু নিতান্ত কৌতুহলাক্রান্ত হইয়া পিতৃব্যকে তাহার বিবরণ জিজ্ঞাসা করিলেন। দয়ারাম, ভ্রাতুষ্প ত্রের এই প্রশ্নে পরমানন্দিত হইয়া উত্তর করিলেন বৎস দীনবন্ধে ! এই যে বৃহৎ ধান্যক্ষেত্ৰ দেখিতেছ ইহাতে প্রতিবৎসর রাশি রাশি ধান্য উৎপন্ন হইয়া কত দেশের কত লোকের জীবিকা নিৰ্বাহ হইয়া আসিতেছে । পৃথিবীতে এইরূপ অনেক ধান্যক্ষেত্র আছে; তাহার ধান্য দ্বারা পৃথিবীর তাবৎ লোকের তাহারাদি চলিতেছে। এই ক্ষেত্রের মধ্যে আমাদেরও দশ বিঘা ভূমি আছে। তাহাতে যে