পাতা:উৎকর্ষ-বিধান - গিরিশচন্দ্র বিদ্যারত্ন.pdf/৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩২ উৎকর্ষবিধান । (l এই কদমে রোপণ করিয়া দেয়। একবার উন্মলন করিয়া পুনর্বার রোপণ করে এই নিমিত্ত ইহাকে কলম ধন্য কহা যায়। অনন্তর, এই ধান্যক্ষেত্র যেমন দেখিতেছ, ক্রমে ক্রমে এইবৰ্ণ-ভূইয়। উঠে। আর দুই মাস পরে এই সকল বৃক্ষের গর্ভ হইতে ধীন্যের শীশ্ব বহির্গত হইবে । তুমি আমাদের বাটীর মধ্যে কদলীবৃক্ষ দেখিয়াছ डाइण्ड cगमन ८भाष्) बाहिज़ इहेश य८५के कनलै ফল জন্মে, সেইরূপ ঐ ধান্যের শীশে অসঙ্খ্য ধান্য জন্মিবে। একটা বীজ-ধান্যে যে একটা গাছ জন্মিয়াছে তাহাতে একটা শীশ উদ্ভূত হইয়া সহস্ৰ সহস্র ধান্য উৎপন্ন করিবে । ক্রমে ক্রমে বর্ষার শেষ হইয়া যখন শরৎকালের ত্বারস্তু হইবে, তখন এই সকলনিন্ন ভূমির জল শুষ্ক হইয়া যাইবে এবং ধান্য সকল পক্ক হইয়া উঠিবে। এক্ষণে এই সমস্ত বৃক্ষের রূপ যেরূপ গভীর শ্যামবর্ণ দেখিতেছ, তখন আর এরূপ থাকিবে না, পরিণত ও পরিশুষ্ক হইয়া সকলেই গৌরবর্ণ ইয়া উঠিবে। তখন এই সকল ক্ষেত্রের আর একপ্রকার অপূর্ব শোভা হুইবে । দুর