পাতা:উৎকর্ষ-বিধান - গিরিশচন্দ্র বিদ্যারত্ন.pdf/৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

हिडि করিতেছে, যে রজনীতেওঁ স্বৰ্যভূেজ উীদের উপর পতিত হইয়া থাকে। বৎস! এই সুর্য্য হইতে পৃথিবীর যে কত ...; তুতেছে তাহার সঙ্খ্যা নাই । স্তর্গ্য ৫ই জ্যুতের প্রতিপালন-কর্ষী, উনিই যাবতীয় }ার্তা এবং উদ্ভিদ পদার্থ সকলকে জীবিত ফ্ৰাধিয়া ক্ৰমে ক্রমে বৃদ্ধিশীল করিয়া, জগতের সমস্ত ব্যাপার সম্পন্ন করিতেছেন । সূর্য্যের উত্তাপে পৃথিবীর রস উৰ্দ্ধে উথিত হয়, তাহতেই আকাশতলে জল-সঙ্ঘাত স্বরূপ বারিবাহ সুৎপন্ন হইয়া, সময়ে সময়ে ভূভাগে জল বর্ষণ কর । সুৰ্য্যের উত্তাপ লাগিয়াই বৃক্ষ লতা ও" তৃণাদি উদ্ভিদ পদার্থ সকলের রস:কর্ষণ শক্তি উৎপন্ন হয়, তাহাতে তাহার। দিন দিন বৰ্দ্ধমান ও সুনাবিধ পুষ্প ফলে শোভমান হইতে থাকে। সেই সকল ফল ও তৃণ পত্রাদি দ্বারা মনুষ্য পশু পক্ষী প্রভৃতি সমুদায় জীব জন্তুর আহার নির্বাহ হয় । আহার ব্যতিরেকে কাহারও জীবন ধারণ হইবার ਸਾਹਿ নাই । অতএব বিবেচনা করিয়া দেখ যদি সুর্য্য উদয়