পুরুষোত্তম ক্ষেত্ৰ। ny LLLLLL LL LLL LLL LLLL LL LLLLLLLAALLLLLLL LL LLL LLL LLL LLL LLL LLL LLL LLL LLL LLL LLL LLLLLLLLeeSLBLLSLLLLLLSS প্রতি হিল্লোলের উপর যেন সহস্ৰ সহস্ৰ গোখুৱা সাপ ফণা তুলিয়া বেলাভূমির বালুকার দিকে ধাবমান হইতেছে, কিন্তু বালুকাম্পর্শমাত্র সকলেই যেন মহামন্ত্রের বলে মহাসাগরেই নিমীলিত হইতেছে ; সে তরঙ্গই বা কোথায়—সপফণারাশিই বা কোথায় ! “তোহে জনমি পুনঃ তোহে সময়ত, সাগর লহর সমান! অ’-বিদ্যাপতি । নীলনলিনাভ জলরাশিতে সুৰ্যরশ্মিই বা কি অপূৰ্ব আকার ধারণ করিয়া থাকে। হিমালয়ের উচ্চ শিখর প্রদেশে কাঞ্চিনজঙ্ঘা সুৰ্য্য-রশ্মিতে তপ্তকাঞ্চনের ন্যায় পরিদৃশ্যমান ; ইহা সুদৃশ্য ও সুরম্য। কিন্তু নীলিমাময় তরঙ্গমালায় আলোড়িত মহাসমুদ্রের কি মহিমা । সহস্ৰ সহস্ৰ অর্ণবপোতেও সে নীলিরাশির কিছুই করিতে পারে না। আবার মহাসমুদ্রে দিবারাত্রি ঝড়ের শব্দ-মেঘ-নিম্বন বা দূর হইতে শ্রুত বাষ্পীয় রথের শব্দ। মহাপ্রভুর অনুচর গোবিন্দ দাস (কামার) যে ভাবে বেলাভূমি দেখিয়াছিলেন তাহা এই ঃ“পৰ্ব্বত কানন আদি নাই সেই ঠাই। কেবল সিন্ধুর শব্দ শুনি ধারে পাই ৷ लछ दए उद्भछ यानिम्र ८नईशान। ঈশ্বরের গুণগান করিছে সজ্ঞানে ॥ 6म ऊाद ८ा२ि%ल 5िद्ध ठूश ठा]मन्ािऊ । ভাবের উদয়ে দেহ হৈল পুলকিত। পৰ্ব্বত সমান হালি হৈয়ে স্তুপাকার। * ঈশ্বরের গুণ যেন করিছে বিস্তার ॥ হু” হু শব্দে সমুদ্র ডাকিছে নিরন্তর। কি কব অধিক সেথা সকলি সুন্দর। আঠার নালা হইতে জগন্নাথদেবের শ্ৰীমন্দির দর্শন করিয়া মহাপ্রভুর যে দশা হইয়াছিল সে সম্বন্ধে মুরারি বলিয়াছেন
