পাতা:উৎকলে শ্রীকৃষ্ণ-চৈতন্য.pdf/২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ। সুবৰ্ণরেখা । অনতিপরেই সুবর্ণরেখা বা স্বর্ণরেখা নদী :- “এই মতে মহাপ্ৰভু চলিয়া আসিতে। কতদিনে উত্তরিলা সুবর্ণরেখাতে ৷ সুবৰ্ণরেখার জল পরম নিৰ্ম্মল । স্নান করিলেন প্ৰভু বৈষ্ণব সকল। স্নান করি স্বর্ণরেখা নদী। ধন্য করি। চলিলেন শ্ৰীগৌরসুন্দর নরহরি ॥"- শ্ৰীচৈতন্য ভাগবত । মোটমুটি ধরিতে গেলে সুবর্ণরেখাই বৰ্ত্তমান উড়িষ্যা ও বাঙ্গালাদেশের অবচ্ছেদক। তথা হইতে উড়িষ্যা ভাষার প্রাদুর্ভাব ও উড়িষ্যা বিভাগের কমিশনারের আধিপত্য। কিন্তু রূপনারায়ণ ও সুবর্ণরেখার অন্তর্বত্তী প্রদেশে অনেক উৎকলাবাসীর বাস দেখিতে পাওয়া যায়। এই প্ৰদেশ প্রকৃত উড়িষ্যার সহিত এক সময়ে উৎকলরােজন্যগণের ও মহারাষ্ট্ৰীয়দিগের শাসনাধীন ছিল এবং শেষ নবাবদিগের ইহাই উড়িষ্যা ছিল। সুবৰ্ণরেখাকে অবগাহনদ্বারা পবিত্ৰ করিয়া শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্য সুবর্ণরেখা সনাথ জলেশ্বর গ্রামে মুহূৰ্ত্ত মধ্যে উপস্থিত হইলেন। “মুহূৰ্ত্তেকে গেলা প্ৰভু জলেশ্বর গ্রামে। বরাবর গেলা জলেশ্বর দেবস্থানে ॥— চৈতন্য ভাগবত । জলেশ্বর । জলেশ্বর মহাদেব সুপ্ৰসিদ্ধ। ciादिन्तान ऊँiशल कg5ाग्र दजिशांtछन “এইরূপ নানা দেশ প্ৰভু করি। ধন্য। ধাইলা জলেশ্বরে দয়াল চৈতন্য।