তৃতীয় পরিচ্ছেদ। সাক্ষীগোপাল । বেঙ্গল নাগপুর রেলওয়ের পুৱী। যাইবার শাখাপথে সাক্ষীগোপাল ষ্টেসান। ষ্টেসান হইতে প্রায় একপোয়া পথ দূরে গুপ্তবৃন্দাবন গ্রামে বৃহৎ উদ্যান মধ্যে সাক্ষীগোপালের মন্দির। সাক্ষীগোপালের অপর নাম সত্যবাদী। সাক্ষীগোপাল ষ্টেসান হইতে তামাক নারিকেল প্রভৃতি, সম্বল--- পুর প্রভৃতি স্থানে নীত হয়। এখানকার প্রধান বাণিজ্যদ্রব্য নারিকেল। এক্ষণে তথায় অনেক ফলপূর্ণ নারিকেল বৃক্ষ ; বোধ হয়। পূর্বেও তাঁহাই ছিল। বর্তমান গোপালমন্দির চৈতন্যদেবের সময় নিৰ্ম্মিত হয় নাই । বস্তুতঃ চৈতন্যদেবের সময় গোপাল-মূৰ্ত্তি কটক রাজধানীতে বা তন্নিকটে ছিল। শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্যের অনেক পরে গোপাল-মুক্তি বর্তমান আবাসে নীত হইয়া থাকিবেন। তৎপূৰ্ব্বে মূৰ্ত্তি গোদাবরীর অপর পারে বিদ্যানগরে প্ৰতিষ্ঠিত ছিল। উৎকালরাজ পুরুষোত্তমদেব বিদ্যানগর জয় করিয়া কটকে ঐ মূৰ্ত্তি আনয়ন করিয়া তথায় সংস্থাপিত করেন। “এই মত বিদ্যানগরে সাক্ষীগোপাল । সেব অঙ্গীকার করিয়াছেন চিরকাল ৷ উৎকলের রাজা শ্ৰীপুরুষোত্ম নাম। cनशे (प्राणी ख्रिऊि निळा कद्रिकाश न९७ंभ ॥ उद्ध उठलिद0ण (११ाल ठांg लिल । 6ों?ान लझेश (नई कक आईल ॥”- 85ऊछ5ब्रिडाभूऊ भक्षाथ७ । শ্ৰীকৃষ্ণ চৈতন্তের প্রিয় পার্ষদ শিবানন্দ সেনের পুত্র পরমানন্দ দাস কবিকর্ণ পুরও চৈতন্য চন্দ্ৰোদয় নাটকে লিখিয়াছেন— 'ततश्रेिण गजपति महाराजेन पुरुषोत्तमदेवेन अानीय स्वराजधान्यां स्थापित;" |
