পাতা:ঊনপঞ্চাশী - উপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>

  • ই, ওটা ভাববার কথা বটে। পাঠানেরা ইংরেজের মত অতটা শান্তিরক্ষা করতে পারবে কিনা সন্দেহ । এতে মেশিনগান ওয়া পাৰে কোথা ? দেখ দেখি ডায়ার কেমন সোণার টাঙ্গ-পাচ মিনিটে হাজার খানেক লোককে একবারে শান্ত করে” ছেড়ে দিল । পাঠানেরা জংলী কি না ; শান্তিরক্ষার এত কায়দা শিখৰে কোথা ? যতদূর দেখতে পাচ্চি, লোকে এখন দিব্যি শান্তিতে মকৃছে, তখন মহা অশান্তিতে বেঁচে থাকবে । আর হয়ত অনেকদিন ধরেই লোককে বেঁচে থাকতে হবে । কেননা পাঠান যতই পেট ভরে” খাৰু, ছাঁদা বেঁধে Bome Charge বাড়ী নিয়ে যাবেন না। দেশময় যে এতগুলো কলকারখানা বসেছে তাদের হয়ত শতকরা ২০০১ টাকা করে” ডিভিডেন্ট বিলেতে পাঠাবার সুবিধে হবে না । দেশের ধানচাল যদি দেশে থেকুেযায় তাহলে খুব সম্ভবতঃ লোকে পেট ভরে” খাবে, পেট ভরে” থৈলেই শান্তিরক্ষার যে প্রধান সহায়ম্যালেরিয়া, প্লেগ, ডিসপেপসিয়া সেগুলো লোপ পেয়ে দেশে আশাত্তির মাত্রা বাড়তে পারে। এটা সত্যি কথা, মানতেই হৰে যে ইংরেজেরা এই দেড়শ’ বছরে দেশটাকে যত ঠাণ্ড করে।” এনেছে, পাঠানের আগে পাঁচশ’ বছরেও তা পারেনি।”

কথাগুলো আমার বঁাকা বঁকা মনে হোলো ! আমি জিজ্ঞেস কবুলুম-“আচ্ছা পণ্ডিতজী, তুমি কি fཅད་ཟིན་རྗེ་ क्रि दक द्र Cर्थ ইংরেজ রাজত্বের চেয়ে পাঠান রাজত্ব ভাল ?” পণ্ডিতজী আধ্য হাত জিভা কেটে বললেন-“আরো রামচজ । এ কথা আমি আবার কখন বললুম ? আমি ত. আর সত্যি সত্যি,