পাতা:ঊনপঞ্চাশী - উপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(दद्र न SY একটু ঠাই হ’য়ে যাবে। ভয় নেই তোর ; আমায় দেখতে যেমন, ওজনে আমি ততটা ভারি নই। আর দেবতা হলেই সূক্ষ্মশরীর হয়ে যাবে ; তোর চাপা পড়বার কোনই ভয় থাকবে না। তা ছাড়া স্বর্গের আস্তাবলে চিগ্নয় ঘাস-জলের সঙ্গে সঙ্গে তোর দু’চার ফোটা অমৃতও কোন না। মিলে যাবে ?” গদাই লাফিয়ে উঠে বললেন-“পণ্ডিতজী ঐটে মাফ করতে হবে। কুকুরের নাড়ীতে ঘি হজম হবে না ; আমায় পেটেও অমৃত হজম হবে না । শেষে কি অমর হতে গিয়ে বদন ডাক্তারের cचांफ्राब्र भड शनल्ड छानtड बटन' यांव ”ि কবিকঙ্কণ তার কোকড়া চুলের গোছা কপাল থেকে সরিয়ে দিয়ে চক্ষু দুটি অর্ধনিমীলিত করে” বললেন- “কাব্যশাস্ত্ৰে দশ-বিশ রকমের হাসির তালিকা পাওয়া গেলে ; দ্বিড় ঘোড়ার হাসি - ७ कि कथा अनि याचि अश्४व्र भूश ?” গদাই চক্ষু দুটি বিনয়-নিম্র করে” বললে-“ওগো রঘুকুলপতি, তোমাদের মহিমায়-জলে শিলা ভেসে যায়, বানরে সঙ্গীত গায় আর ঘোড়ায় হাসতে পারে না ? তা ছাড়া, এ যে আমার স্বচক্ষে দেখা । বদন ডাক্তারকে চেন ত ? যার নাম করলে গোরস্তার হাড়ি ফেটে যেত ? তার পক্ষীরাজেন্তু জুড়িটি চিরকাল ঘাস-জলি খেয়ে মানুষ। একবার কৰ্ম্মে ঘুম পড়ে? যেতে ডাক্তারের টাকার থালি ফাটো ফাটো হ’য়ে দাড়াল। তখন তিনি খুর্দী হয়ে সহিসাকে DDD BDJSuBDD DB gLDtDEDuS BB B DBBDDB দিন টঙ্গস টঙ্গস করে’ ঘুরে’ এসে আস্তাবলে গিয়ে দেখে ঘাসের