পাতা:ঊনপঞ্চাশী - উপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

RR ऎछेन হাসতে ফিরে যেতে দেখে আমার মনে হোলো-নিজের বিস্তেটা ঠিক কি না একবার পরীক্ষা করে” দেখি। ছেলেটাকে ভেকে জিজেস কাবুলুম-হারে খ্যাদা, আজ এখনি যদি সাক্ষাৎ কৃষ্ণভগবান একেবারে ভোপু বাজাতে বাজাতে ধরা চুড়ে পরে ঐ আকাশ ফুড়ে তোর সামনে ঝুপ করে” নেমে এসে তোকে বলে -খ্যাদা, বর নে-তাহোলে তুই কি চাস ?” খ্যাদি রাজা য়াঙ্গা দাত বার করে।” এক গাল হেঁসে ফেলে। বললে-“এ জে বাবাঠাকুর আমরা শুদ্ধর ক্ষুদ্দুর মানুষ, আমাদের কি সে ভাগ্যি হবার জো আছে ?” -'ধর যদি বেড়ালের ভাগ্যে শিকে ছিড়েই যায় ?'- খ্যাদা আমতা আমতা করতে কবুতে মাথা চুলকুতে চুলকুতে বললে-“এজ্ঞে, আমি তা’হলে বলি, দেবতা, আমি যেন মরে বৈকুণ্ঠে গিয়ে আপনার ছিরিচরণের আশে পাশে ছুচে হ’য়ে कि भि5 कब्र' cवफ़ाई।’- সেদিন জমীদারের নূতন নায়েবটা যখন গুপে বাগদীর ছেলেকে ধরে বাকি খাজনা আদায়ের জন্য মারুতে মারতে একেবারে লম্বা করে” ছেড়ে দিলে, আর ছোড়াটা শুধু নায়েবের হাতে পায়ে ধরে কাকুতি মিনতি করতে লাগলো , তখন আমার চোখে ব্যাপারটা বড় বিশদৃশ, এক-তরফ-ব্লকমের বলে মনে श्रद्धछिछ । আর তার পরদিন তার গায়ের ব্যাথা সুৰ্ব্বতে-না-মন্বতে যখন দেখলুম যে সে ঐ বট-ভিলার গঞ্জিকানন্দ বাবাজীর পায়ের তলায়