পাতা:ঊনপঞ্চাশী - উপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্বদেশী সেপাই so পাঞ্চভৌতিক দেহের কুশল প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি চক্ষু -বুজে বললেন ওঁ । সব কথার উত্তরেই সাধু ওঙ্কার ধ্বনি করেন দেখে আমার অ্য DDDD SBDB DDB BD DBB BBuS TBDB BBD DDD এক বন্ধু বললেন- আরো হয় করে দেখেছিস কি ? এটা আবু বুঝতে পারছিন্স নে যে, বৈরাগ্য আর শীতের চোটে সাধুজীর মনটা একেবারে ত্রিকুটে লয় হয়ে যাবার জোগাড় হয়েছে ! বেশ এক বাটী গরম চা করা দেখি ; আর খানকতক মোটা মোট রুটী বানিয়ে তার সঙ্গে ঐ কুমড়াটা কেটে খানিকটা ছক্কা করে দে । একবার দেখি চেষ্টা করে সাধুজীর মনটা যদি নেমে আসে । শাস্ত্রে বলে কুমড়োর মত এমন বৈরাগ্যনাশন দাওয়াই মেলাই মুস্কিল। তাড়াতাড়ি একবাটি গরম চা করে সাধুজীর মুখের কাছে ধরতেই সাধুজী সেটুকু জঠর নিহত ব্ৰহ্মাগ্নিতে আহুতি দিয়ে আনন্দে দন্ত বিকশিত করে বল্পেন-ওঁ । কুমড়োর ছক্কা দিয়ে দিন্তে খানেক রুটি খাবার পর সাধুজী ওঙ্কারলোক থেকে পার্থিব লোকে নেমে এসে আমার বন্ধুটির সঙ্গে ভাব জমিয়ে ফেললেন। তখন সাধুজীর এই পাঞ্চভৌতিক খোলসটি কোন কুল উজ্জ্বল করেছে, খোলসের মালিক সম্বন্ধের কোনখানে । ঢািৰ্জাছে এই সম্বন্ধে সদালাপ আরম্ভ হল। ঘণ্টা খানেক পায়তারা কসবার পর, সাধুজীর মনটা যখন দু-তিনবাটি চায়ে গলে একেবারে পসখসে হয়ে গেছে তখন তিনি বললেনদেখি, গতি বৎসর ধানটান কাটার পর প্রায় শ’খানেক টাকা হাতে