পাতা:ঊনপঞ্চাশী - উপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

as छेन>ौ লিখে একখানা দরখাস্ত ঠাকুরের দরবারে পেশ করুন ; আমি ঠাকুরকে সব কথা বুঝিয়ে বলে’ দেব ! দেবতারা তখন বৈকুণ্ঠের উঠানে এক সভা আহবান করলেন। সৰ্ব্বসম্মতি ক্ৰমে দেবগুরু বৃহস্পতিকে সভাপতি করা হলো । ভীম গর্জন করতে করতে বায়ু দেবতা তখন প্ৰথম প্ৰস্তাৰ আরম্ভ করলেন “যেহেতু পিতামহ ব্ৰহ্মা গত রাত্রে নিদ্ৰা যাবার পর থেকে (বলা বাহুল্য ব্ৰহ্মার এক দিন নরলোকের হাজার বৎসর) স্বৰ্গে। অম্বর দলের উৎপাত আরম্ভ হয়েছে, এবং যেহেতু বুড়ে বয়সে অহিফেন সেবন প্রসাদাৎ ব্ৰহ্মার নিদ্রার মাত্ৰাট বেড়েই চলেছে, আর সৃষ্টিরক্ষার কাজকৰ্ম্ম দেখা-শুনা তার দ্বারা হয়ে উঠে না, সেহেতু এই দেবসভা প্রস্তাব করছেন যে, বুড়োর আশা डब्रनi cछ5 मिम অসুরদের রাজপাট অচল করবার জন্য তঁদের সঙ্গে সহযোগিতা বর্জন করা হোক ৷” « বরুণ এই প্ৰস্তাব সমর্থন করতে উঠে দেবতার দুঃখ বৰ্ণনা করতে করতে কেঁদে সভাস্থল ভাসিয়ে দিয়ে বলতে লাগলেন“অসুররা যে রকম ব্যাদাঁড়ামি আরম্ভ করেছে, তাতে আমরা অমর যদি না হতুমি তা এতদিন আমাদের দেবত্ব ঘুচে’ প্ৰেতত্ব প্ৰাপ্তি ঘটত। বলেন কি মশায়, একটু মুখ খুলে কথা। পাইবার জো নেইঅমনি জেলে পুরে দেয় ; দেবলোকের টাউন হলে একটা মিটিং করতে গেলে লাঠির গুতোয় তা ভেঙ্গে দেয়। রাত্ৰে নিশ্চিন্ত হয়ে ঘরে শোবার জো নেই, ফিন্স ফিস করে” গিরির সঙ্গে কথা