পাতা:ঊর্ম্মিমুখর.djvu/৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পরে। সাতার দেবার সময়ে খুব আনন্দ হোল। ওপারে কচি মটরের ক্ষেতে কেমন সুন্দর ফুল ফুটেচে—এই দলের মধ্যে গাছপালা ভালবালে দেখলাম কেবল একমাত্র যাব রেজিষ্ট্রর। আর কারো সেদিকে খেয়াল নেই। বেলা তিনটের সময় আমরা সবাই খেতে বললুম। নিশি বাবু ও সুরেম বাবু পরিবেশন করলেন। সকলের সঙ্গে আমোদ করে খাওয়া হয়ে গেল কিছু বেশী। সন্ধ্যার সময় সেই কোকে আমরা গল্প করতে করতে ফিরলুম। সন্ধ্যার সময় যতীন ডাক্তারের দোকানে আমার বাল্যবন্ধু নিতাই পাড়, ইয়ের সঙ্গে যতীনদার দোকানের অংশ নিয়ে খুব ঝগড়া হোল। নিতাই নিজের জিনিসপত্র, লেপ বালিস, দাড়িপাল্লা নিয়ে ছোট ছেলের হাত ধরে অন্ধকার রাত্রে বাড়ী চলে গেল। যতীনদী ওর প্রাপ্য টাকা দিলে না, আরো বল্লে, তুমি দোকানের তালের মিছর পেয়েচ, তোমার ছেলে দুধ খেয়েচে,–টাকা আমার যখন খুশি হবে তখন দেবো। কার যে দোষ ত! দু'পক্ষের কেউই বুঝতে দিলে না—এ বলে ওর দোষ, ও বলে এর দোষ। বাঙ্গালীর ব্যবসায় এই রকম করেই নষ্ট হয়ে যায়। র্যাস্কোর পলু ভারলেনের জীবনী পড়ছিলুম। নীচের লাইন ক'ট বড় চমৎকার! Et je m'en vais And I going An vent man vais Born by blowing Qui us' emporte . Wind and grief Deca, deta Flutter here and there Parcil a la As on the air Feville morte. The dying leaf. শেষের ছত্র কয়টার ছন্দ ও সুর এত মধুর যে বার বার পড়লেও তৃপ্তি হয় না । ওর প্রথম দুটো stanzas Le Sanglots lọngs Long sobbing wind Des violirs The Violins of autumn drove De l'automre · Wounding my heart