পাতা:ঊর্ম্মিমুখর.djvu/৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

, উৰ্ম্মিমুখর . . 4: . ভেবে চিন্তে বলুম—সেই যে একটা মেয়ে—বলতেই ও তাড়াতাড়ি বল্লে-ও বিয়ের কণে ?— —হঁ্যা, হ্যা ও বিয়ের ক’নে । একটা মিথ্যে কথা পাচটা মিথ্যে কথা এনে ফেলে। পাচিকটার পুল পৰ্য্যস্ত বটতলার ছায়ায় ছায়ায় ও আমার সঙ্গে সঙ্গে অতীব আগ্রহ ও কৌতুহলের সঙ্গে শুনতে শুনতে এল, কলকাতার কোন কোন বড় লোক ওর গল্পের কি রকম মুখ্যাতি করেচে —কোন কাগজের সম্পাদক বলেচে যে আর একটু ভাল লেখা হ’লেই তারা তাদের কাগজে ছাপাবে, তার কবিতা পড়ে কোন মেয়ের খুব ভাল লেগেছিল বলে হাতের লেখা কবিতাটা আমার কাছ থেকে চেয়ে নিয়ে রেখে দিয়েচে কাছে। সন্ধ্যার দেরি নেই, আমি বল্লুম-তবে আজ যাই, আবার ফিরে নদীর ধারে মাঠে বেড়াতে যাবে। কি করে। আজকাল! ও বল্লে—বাড়ী বসে তো আর চলে না, তাই ওই পথের ধীরে ধান চালের আড়তে কাজ নিইচি । আজ এই তিন মাস কাজ করচি । সকালে আসি আর সন্দের সময় ছুটী পাই। তারপর একটু লজ্জামিশ্রিত সঙ্কোচের সঙ্গে বল্পে, আসচে হাটে আপনাকে আর গোটকিয়েক গল্প ও কবিতা দেবে—পড়ে দেখবেন কেমন হয়েচে । কলকাতার ওই বাবুদেরও দেখাবেন। আমি উৎসাহের সঙ্গে বলি, নিশ্চয়ই। বাঃ চমৎকার লেখা তোমার। পড়ে সেখানে সবাই কি খুশি ! তা এনে । আসক্ষে হাটবারেই এনে । তার আর কথা কি ! ও বল্লে—ফিরবেন তো এমন সমস্ ? আমি লেখা নিয়ে এই বটতলায় বসে থাকবো। আসবেন একটু সকাল সকাল যদি পারেন-দু একটা লেখা একটু পড়ে শোনাবার ইচ্ছে— আমি ওর মুখের কথা কেড়ে নিয়ে বলুম—শোনাবে নাকি ? বা: তবে তো বেশ দিনট কাটবে। নিশ্চয়ই আসবো তোমার কথা কত হয় কলকাতায় বন্ধুবান্ধবদের মধ্যে । বেচারীকে সত্যি কথা বলে লাভ নেই। ওতেই ওর মুখ, আমরা সবাই 'জীবনে মিথ্যের স্বর্ণ রচনা করে রেখেচি, উনিশ না হয় বিশ। মিথ্যে বলে যদি ওই দরিদ্র, অসহায় পল্লীযুবককে এতটুকু আনন্দ দিতে পারি ভালই। ওর u00 TT uLLLg gg SAAAAA SAAAAA AAAAAS SSAS SSAS