অষ্টক, ৫ অধ্যায় । ] ঋগ্বেদ সংহিত । ১৪ মণ্ডল, ৯৭ স্থত । ৪ । হে দীপ্তিশালী ওষধি গণ ! তোমরা জননীস্বরূপ । তোমাদিগের সমক্ষে আমি স্বীকার করিতেছি, যে আণি চিকিৎসক ব্যক্তিকে গো, অশ্ব, বস্ত্র, এমন কি, আপনাকে পর্য্যন্ত দিতে প্রস্তুত আছি । ৫ । হে ওষধিগণ ! অশ্বথ রক্ষে তোমরা উপবেশন কর । পলাশ বৃক্ষে ভোমরা বাস কর । যখন রোগীর প্রতি অনুগ্রহ কর, তখন ভোমাদিগকে গাভী দান করা উচিত হয়, অর্থাৎ বিশিষ্ঠ কৃতজ্ঞতার उछjअिन श्6 ! ১। যেমন রাজাগণ যুদ্ধে একত্র হন, তদ্রুপ যে ব্যক্তির নিকট ওষধিগণ মিলিত হয়, (অর্থাৎ যে ওষধী জানে) সেই বুদ্ধিমানু ভিংকু ব্যক্তিকে অর্থাং চিকিৎসক, কহে, সে রোগদিগকে ধংস করে । ৭ । অশ্ববতী, সোমবতী, উর্জয়ন্তী, উদ্যেঞ্জস, প্রভৃতি তাবৎ ওষধি সংগ্ৰহ করিয়াfছ, অভিপ্রায় যে এই ব্যক্তির আরোগ্য বিধাম করিব । ৮ । হে রোগী ! এই দেখ, যেমন গোষ্ঠ হইতে গাষ্ঠীগণ বাহির হয়, তদ্রুপ ওধধিবর্গ হইতে তাহাদিগের গুণ সমস্ত বাহির হুইতেছে, ইহার তোমাকে তোমার স্বাস্থ্য ধম প্রদর্শন করিবে । ৯ । হে ওষধিগণ ! তোমাfদগের মাতার নাম ইস্কৃতি . তোমর রোগের নিষ্কৃতি স্বরূপ। যাহ। কিছু শরীরকে পীড়া দেয়, তোমরা তাহ বেগবতী পক্ষিণীর ন্যায় বাহির করিয়া দাও। ১• । যে রূপ কোন চোর গোষ্ঠ অতিক্রম করিয়া যায়, তদ্রুপ বিশ্বব্যাপী সৰ্ব্বত্রগামী ওষধিগণ রোগদিগকে অতিক্রম করিল। শরীরে যে কিছু পীড়া বিদ্যমান ছিল, ওষধিগণ তাহ দূরীকৃত করিল। ১১ । যথমই আমি এই সকল ওষধিকে হস্তে গ্রহণ করিলাম এবং রোগীর দৌৰ্ব্বল্য নির্যকর করিলাম, তখনই রোগের আত্মা নষ্ট হইল, সেই রোগ তৎপূর্বে প্রাণকে আক্রমণ করিয়া যেন বসিয়াছিল । ১২ । মেরুপ বলবামু ও মধ্যবৰ্ত্তীব্যক্তি সকলকেই আয়ত্ত করেন, অঙ্কপ হে ওষধিগণ ! তোমরা যাহার অঙ্গ প্রত্যঙ্গ ও গ্রস্থিতে এসূিতে বিচরণ কর, তাহার রোগ সেই সেই স্থান হইতে দূরীকৃত কর । । Ştiro,
