পাতা:ঋণ পরিশোধ.pdf/১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( or ) “জন্তায়কারী লোকেরা ঈশ্বররাজ্যে অধিকার পাইবে না, ইহা কি জান না ?” (১ ক, ৯ ; ৬ )। ঋণগ্রস্ত হওয়া যে বাস্তবিক মন্যায়, তাহা অল্প লোকেই বুৰিতে পারে। তাহারা যে অবিশ্বস্ততার কার্ষ্য করিতেছে, এবং, হয় ত, অন্যের উপর ভয়ানক বোঝা চাপাইতেছে, তাহা চিন্তাও করে না। ’ ঋণদায় হইতে মুক্তিলাভের উপায় । “ঋণগ্রস্ত হওয়াতে আমি বড় দুঃখিত আছি,” এইৰূপ কথা বলিলে ঋণীর ঋণ পরিশোধ হইবে না । সে শত বৎসর কেবল অনর্থক দুঃখ করিলেও ঋণের এক কপর্দকও পরিশোধ করিতে পারিবে না । এক খণ্ড বৃহৎ প্রস্তর গডাইয়া সহজেই পাহাডের নিম্বদেশে ফেলিতে পারা যায় ; কিন্তু তাহ পুনরায় গড়াইয়া ২ উপরে লইয়া যাওয়া বডই কঠিন কৰ্ম্ম । সেইরূপ ঋণ করা সহজ , কিন্তু ঋণদায় হইতে মুক্ত হওয়া বড়ই কঠিন । তথাপি ঋণদায় হইতে মুক্তি লাভ করিতে পারা যায় এবং দুঃখভোগের সম্পূর্ণ পুরস্কারও লাভ হয়। ঋণী এক বার ঈশ্বরের সাহায্য লইয়া নিজ ভারী বোঝা কমাইবার সঙ্কল্প করুক। পাঠক, তোমার যদি এই প্রকার করিবার ইচ্ছা থাকে, তবে নিম্নলিখিত নিয়ম কয়েকটির প্রতি দৃষ্টি কর । ১। ষত্বপূৰ্ব্বক তোমার আয়ের হিসাব রাখ, এবং সমস্ত ঋণের এক ফর্দ কর । অীয় বেলি করিয়া ধরিও না । কুদি অনেক মছাজন থাকে, তবে তাহাদের মধ্যে কাহার অধিক পাওনা