পাতা:ঋণ পরিশোধ.pdf/১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ( ) <এইকপ প্রলোভন হইতে উত্তীর্ণ হইবার জন্য নিজ শক্তির উপর নির্ভর না করিয়া প্রতিদিন তোমার স্বগন্থ পিতার নিকট এই বলিয়া প্রার্থনা কর, “হে পিতঃ । আমাকে উত্তোলন কর, তাহাতে আমি রক্ষণ পাইব।” মনে রাখিও যে, তোমার পূর্বকৃত সমস্ত পাপ ও অপরাধ ঈশ্বরের নিকট নম্রভাবে স্বীকার করতঃ ঐকপ প্রার্থনা কবা উচিত । পূর্ববাবস্থার প্রতি দৃষ্টি রাখিয়া ঈশ্বরীয সাহায্যের উপর নির্ভর করিলে ক্রমে ২ অনেক ঋণী ঋণদণয হইতে মুক্তিলাভ কবিতে পারে। ார்ா_ம்ம்ம்ாம் ঋণমুক্ত ব্যক্তির সুবিধা । ঋণদায হইতে মুক্তিলাভাস্তে সঞ্চিত অর্থ কেবল নfডাচাড করিয়া চক্ষুব তৃপ্তিসাধন এবং ভোগবিলাসিতায অন্যের হিংসা বৃদ্ধি করা উচিত নয় । ধনলোভী ব্যক্তিব নিকট ধনবাশি দেবমূৰ্ত্তিব সদৃশ, সে সৰ্ব্বদাই তাহার সম্মুখে প্ৰণিপাত করে । কৃপণ ব্যক্তি কখনই কোন বিষযে তৃপ্তিলাভ করিতে পারে না । সে জীবদশার্য স্বীয সঞ্চিত ধন ব্যয় করে না ; সুতরাং মৃত্যু হইলে সম্ভবতঃ অপব্যয়ী উত্তরাধিকারীগণ সেই ধনবাশি উডাইযা দেয । সঞ্চিত ধন সম্পত্তি ব্যয করিৰার উদেশ্য অন্য প্রকার । ন্যায এবং অন্যায়বীপে ইহার ব্যবহার সম্বন্ধে পরে কিছু বলা যাইবে । ঋণদায় হইতে মুক্তিলাভ ও কিঞ্চিৎ মুলধনের সংস্থান হইলে যে কি ২ সুবিধা হয়, তাহ নিম্নে উল্লিখিত হইল।