পাতা:ঋণ পরিশোধ.pdf/৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( २ ) এক্ষণে ঋণজালে পতিত হইবার কারণ, ইহার বিষময় ফল এবং ইহা হইতে উদ্ধারের উপায় সম্বন্ধে কিছু ২ লিখিত হইবে । ' श॥१अंस्ड रुदैवांज्ञ कांद्भ१ ॥ অতি প্রাচীন কাল হইতে ভারত্ববর্ষে ঋণ গ্রহণ প্রচলিত দেখা যায়। ঋণদায় হইতে মুক্তিলাভের জন্য ঋগ্বেদে বকণের নিকট প্রার্থনার উল্লেখ দেখিতে পাওয়া যায়। অদ্যাপি এদেশের সর্বত্র শিক্ষিক্ত ও অশিক্ষিত্ত সকল সমাজেই ঋণগ্রহণের অভ্যাস প্রচলিত দেখা যায়। এই সকল লোককে উত্তমণ ও অধমণ, এই দুই শ্রেণীতে বিভক্ত করিতে পারা যায়। যাহার উপর সমস্ত পরিবারের ভরণপোষণের ভার থাকে, এমন পিতা ইহ জগৎ পরিত্যাগ করিলে, অথবা ভয়ানক দুর্ভিক্ষ উপস্থিত ছইলে, মনুষ্যকে ঋণগ্রস্ত হইতে হয় । আয় অপেক্ষা অধিক ব্যয়, আলস্য, অলঙ্কারাদি বন্ধক দিয়া অর্থ গ্রহণ, জুয়া খেলা প্রভৃতি অবিবেচনার কার্য্য করিয়াও পৃথিবীর সকল স্থানের লোকেই ঋণগ্রস্ত হইয়া থাকে। ভারতবর্ষে প্রধানতঃ যে দুইটা অজ্ঞানতাপূর্ণ রীতি হেতু অনেকে ঋণী হয়, তাহার বিষয় এক্ষণে উল্লিখিত হইবে। ১। বিবাহে ও শ্রাদ্ধে অপবিমিত ব্যয় । হিন্দুগণ, স্বভাবতঃ মিতব্যয়ী হইলেও, সময়ে ২ জলের স্যায় অর্থ ব্যয় করিয়া থাকে। কোন ২ পিতামাত্ত। সস্তানের বিবাহু দিবার সময়ে আপনাদের বহুকালের ও বহুকষ্টের সঞ্চিত ধন এককালীন ব্যয় করিয়া থাকেন । কিন্তু অধিকাংশ লোকে ঋণ করিয়াই ঐরাপ