৬। গান্ধর্ব্ব—বর ও কন্যার স্বেচ্ছামতে বিবাহ।
৭। রাক্ষস—কন্যাকে বলপূর্ব্বক হরণ করিয়া বিবাহ।
৮। পৈশাচ—কন্যা নিদ্রিত, উন্মত্ত অথবা ক্ষিপ্ত অবস্থায় থাকিলে, তাহার সহিত বিবাহ।
প্রথম ছয় ব্রাহ্মণদিগের, শেষ চারি ক্ষত্রিয়দিগের, ও পঞ্চম এবং ষষ্ঠ প্রকার বিবাহ অন্যান্য শ্রেণীর জন্য বিধিত হইয়াছিল।
উচ্চ জাতিস্থ লোকেরা নিম্ন জাতিকে বিবাহ করিতে পারিত। ক্ষত্রিয়, ব্রাহ্মণ কন্যাকে বিবাহ করিত।
ব্রাহ্মণের কন্যা, নীচ জাতিকে বিবাহ করিলে তাহাকে কেহ পরিত্যাগ করিতে পারিত না। তিনি স্বামীর সহিত সকল বৈদিক কার্য্য নির্ব্বাহ করিতেন। ব্রাহ্মণের সুদ্রানী ভার্য্যা হইলে, তিনি সকল বৈদিক কার্য্যে গৃহীত হইতেন না। ব্রাহ্মণের নানা বর্ণীয় স্ত্রী থাকিলে, উপাসনা প্রভৃতি তাহাদিগের বর্ণানুসারে হইত। যদি কোন স্ত্রী, উচ্চ জাতীয় ব্যক্তির প্রতি লক্ষ্য করিত, তাহা হইলে দণ্ডনীয় হইত আর নীচ জাতীয় লোকের প্রতি লক্ষ্য, করিলে, বাটীতে রুদ্ধ