る・タ এলিজিবেথ। । প্রথম সাক্ষাৎ হইয় ছিল, সেই দিন অবধিই আমি অাপনার নিকট উপকৃত ও বধিত হইয়। ঋণী হইয়। রঙ্গিয়ছি। যদি আপনি এ বিষয়ে হস্তাপণ বা মনোযোগ না কবিতেন, ত (হা হইলে আমি কখনই আ ম র পিতাকে উদ্ধার কবিতে সমর্থ হইতাম না। আপনি ছিলেন বলিয়।ই অমর পিতা পুনৰ্ব্বার স্বদেশ দেখিতে পাইবেন, তাহার সম্পূণ সম্ভবনা ত ইয়াছে। ফলতঃ আপনিই আমার পিতাকে উদ্ধার করিবার মুল ভূত কারণ। আপনি আমাকে ষেরূপ ঋণে বদ্ধ করিয়াছেন, তাঙ্গ। প্রাণান্তেও আ ম চাইতে পরিশোধ হইবার নহে । তবে আপনি আ ম হইতে কেবল এই প্রত্যুপকার ও পুৰস্কার পাইতে পারেন, যে আমি যাবৎ জীবদ্দশায় থাকিব তাবৎ আপনাকে আ ম র পিতার উদ্ধাবকরী বলিয। প্রচার করিতে ক্রটি করিব না।” ম্মেলফ এই সকল কথা শুনিয়া উত্তর করিলেন, “ না, এলিজিবেথ ! এ কথা বলতে আমার সুখ অবশ্যই হুইতে পারে, কিন্তু আমি ইহা অপেক্ষাও অধিক পুৰস্কার পাইবার বাসনা করি।” এলিজিবেথ কহিয়া উঠিলেন, “ অধিক পুরস্কার! সে কেমন ? তবে স্পষ্ট করিয়া বলুন, আপনি ক বাসন করেন ?’ ম্মেলফ প্রথমতঃ মনের যেরূপ ভাবি উত্তর ও সেই রূপ করিতে চেষ্টা করিলেন, কিন্তু খনিক ক্ষণ নিস্তদ্ধ ভাবে বিবেচনা করিয়। সেই ভাবটি গোপন ও সম্বরণ পুৰ্ব্বক কছিলেন, “ এলিজিবেথ ! এ কথার উত্তর কেবল তোমার পিতার নিকটেই করিতে পারি অন্যত্র নয়।’ স্মোলক এলিজিবেথকে পুনৰ্ব্বার পাইয়। এমনি সুখী ফইলেন যে একটি দিনও তাহার সহিত দেখ। না করিয়া থাকিতে পারেন না। তিনি প্রত্যহই দেখা করিতে আসিতেন এবং আসিয়া অনেক ক্ষণ পর্যন্ত ভাঙ্গুর সহিত নান। প্রকার কথাবাৰ্ত্ত করিতেন। প্রতিদিন এীতি বৰ্দ্ধ
