এলিজিবেথ। । చిరి ধানে গিয়া সবিশেষ মনের কথা কহেন। তাহার পিতা গুe মাত এক বারও গৃহের বাছির হইলেন না, তাহাদের সাক্ষাতে তাহাকে সম্বোধন করিয়া কিছু বলিতে গেলেই তাহাদের গোচর হইয় পড়ে । সুতরাং সে সময়ে তিনি সে সকল মনের কথা কিছুমাত্র ব্যক্ত করিতে পারিলেন না। কিন্তু মনে মনে এমত আশা করিতে লাগিলেন, যদি স্মোলফ স্বরায় বারান্তরে এখানে আগমন করেন তাহ৷ হইলে তিনি সকল মনের কথ। তাহার সাক্ষাতে নিবেদন করিবেন। এলিজিবেথ মনে মনে এই প্রকার আশা করিয়া ব্যগ্রত। পূৰ্ব্বক তাহাকে জিজ্ঞাসা করিলেন, “মহাশয়! আপনার কি এ স্থানে আর আগমন হইবেক না, যিনি আমার পিতার প্রাণদান করিয়াছেন তাহার সহিত সাক্ষাৎ করা ৷ি এই শেষ হইল ?” - স্পৃিঙ্গর এই রূপ সম্বোধন ও সম্ভাষণ শুনিয়া অতিশয় বিস্ময়াপন্ন হইলেন, বিশেষতঃ কন্যার ব্যগ্রত দেখিয়া তাহার অন্তঃকরণে যৎকিঞ্চিৎ ক্লেশও উৎপন্ন হইল। শাসনাধিপতির আদেশ সকল তৎকালে উদ্বোধ হওয়াতে তাহার এমনি.বোধ হইল যেন, সেই ব্যবহারটিও তাহার অবাধ্যতার অার একটি কৰ্ম্ম করা হইতেছে। স্মোলফ ভাবদ্বার জানিতে পারিলেন যে, স্পিঞ্জর অত্যন্ত দুঃখিত হইয়াছেন। ইহাতে তিনি বিনয় করিয়া কহিতে লাগিলেন, “ মহাশয় ! এত উৎকণ্ঠিত হইতেছেন কেন, আমি আজিই তবলস্কে যাইয় প্রার্থনা করিব। নিশ্চয় বোধ হইতেছে ইহা অবশ্যই আমার পিতার অনুমত হইবেক সন্দেহ নাই। অমাৰুেত অনুগ্রহার্থী হইয়। যাইতেই হইতেছে। যদি অপনার কোন বিশেষ বক্তব্য বা প্রার্থয়িতব্য থাকে তাহ। হইলে আমাকে দিয়া বলিয়। পাঠাইলে কি ভাল হয় না?” শুিঙ্গর উত্তর করিলেন, “ন। মহাশয়! আমার কিছু এমন
