RòR હિોણ જાલિન eta eNs সেইজন্য যে বহৃবৃচ (ঋগ্বেদাধ্যায়ী) ব্ৰাহ্মণ বীৰ্য্যবান (বেদশাস্ত্ৰে কুশল) হইবে, সেই সেই যজমানের পক্ষে আচ্ছাবাকীয় শস্ত্ৰ পাঠ করিবে। তাহতেই তাহার শরীর অহীন ( সমর্থ) হইবে । 어 한 অাজ্যশাস্ত্ৰ বহিস্পবিমানস্তোত্ৰ গীত হইলে পর হোতৃগণ আজ্যশস্ত্ৰ পাঠ করেন এবং আজ্যস্তোত্রের পর। প্ৰউগ শস্ত্ৰ’ পঠিত হয়। যথা-“দেবরথে বৈ, , , এবং বেদ” এই যে যজ্ঞ, ইহা দেবগণের রথীস্বরূপ। আর এই যে আজ্য ও প্ৰউগ ( তন্নামক শস্ত্রদ্বয়), তাহা [ রথের ] অভ্যন্তর রশ্মি-( অশ্ববন্ধন-রাজু)-স্বরূপ। সেইহেতু এই যে পাবমানের পর আজ্যশস্ত্রের পাঠ হয় ও আজ্যস্তোত্রের পর। প্ৰউগশস্ত্রের পাঠ হয়, তদ্দ্বারা দেবগণের রথের অভ্যন্তররশ্মি সম্পাদিত হয়; তাহাতে সেই রথের (অর্থাৎ যজ্ঞের) চালনায় কোন বিঘ্ন ঘটে না । ঐ কৰ্ম্ম করিলে মানুষ্যের রথেরও অভ্যন্তররশ্মি সম্পাদিত হয় ও যজমানের রথেরও] কোন বিঘ্ন ঘটে না । যে ইহা জানে, তাহার দেবরথ ও মনুষ্যরথ উভয়েরই বিঘ্ন ঘটে না। বহিস্পবিমান স্তোত্র ও আজ্যশস্ত্র। এতদুভয়ের দেবতা পৃথক ও ছন্দও পৃথক। তথাপি ঐ স্তোত্রের পর ঐ শস্ত্ৰ পাঠ কিরূপে বিহিত হইল, তৎসম্বন্ধে বিচার यथा--'डांछ३००००००डबठि” al usapaus" (১) সামগায়ীরা স্থোত্র গান করিলে পর হোতা শস্ত্ৰ পাঠ করেন। প্ৰত্যেক শস্ত্রপাঠের পূর্বে একবার স্তোত্র গীত হয় । হরিষ্পবিমান স্তোত্র গীত হইলে আজ্যশস্ত্র এবং আজ্যন্তোত্র (৬১৬৷৷১৭) গীত হইলে প্ৰউগ শাস্ত্ৰ পঠিত হয় ।