পাতা:ঐতরেয় ব্রাহ্মণ - রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী.pdf/২৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

RNR তৃতীয় পঞ্চিক · [ ቅሻ ቔKŠ নবম খণ্ড মরুত্বতীয় শস্ত্ৰ আখ্যায়িকা দ্বারা মরুত্বতীয় শস্ত্রান্তে পাঠ্য যাজ্যামন্ত্রের বিধান-“ইন্দ্ৰো বৈ করোতি” । পুরাকালে ইন্দ্ৰ বৃত্ৰকে বধ করিতে ইচ্ছা করিয়া সকল দেবতাকে বলিয়াছিলেন, তোমরা আমার নিকট উপস্থিত থাক ও আমাকে অনুজ্ঞা কর। তাহাই করিব বলিয়া বৃত্ৰবধের ইচ্ছায় দেবতারা দৌড়িয়া আসিয়াছিলেন। সেই বৃত্ৰ বুঝিতে পারিল, আমাকেই বধ করিতে ইচ্ছা করিয়া ইহার দৌড়িতেছে ; আচ্ছা, আমি ইহাদিগকে ভয় দেখাই; সেই বলিয়া বৃত্ৰ ভঁহাদের অভিমুখে শ্বাস ত্যাগ করিয়াছিল। তাহার শ্বাসে বিচলিত হইয়া সকল দেবতা দৌড়িয়া পলাইয়াছিলেন। তখন মরুতেরা ইন্দ্ৰকে পরিত্যাগ করেন নাই ; প্ৰত্যুত, হে ভগবন, ইহাকে প্রহার কর, বধ কর, বীরত্ব দেখাও, এইরূপ বাক্য বলিয়া ইহঁর নিকট উপস্থিত ছিলেন। ঋষি এই ঘটনা দেখিয়া “বৃত্ৰস্য ত্বা শ্বসখাদীষমান বিশ্বে দেবা অজহুর্ষে সখায়ঃ। মরুদ্ভিরিন্দ্র সখ্যং তে অস্তু অথোমা বিশ্বাঃ পৃতিন জয়াসি”— হে ইন্দ্ৰ, তোমার সখা বিশ্বদেবগণ বৃত্রের শ্বাসে কম্পিত হইয়া তোমাকে ত্যাগ করিয়াছেন; এখন মরুদগণের সহিত তোমার সখ্য হউক ; তাহা হইলে ■ܚܣܦܝ pa- ** ைக-ை ( ১ ) ৮৷৷৯৬৭ ঐ মন্ত্রের ঋণি মারত অথবা তিরশচীঃ।