* ठीक्व ९७ ! ” $51, হাত বিচী এখন দেখিলেত চল এখন তোমার পৃষ্ঠে পপলাম দিইগে, জগন্নাথ পাশ্ব হইতে দেখিতে ছিল ছুটির অর্ণসিয়া ধানিকে ক্রোড়ে করিয়৷ মৃত্য করিতে লাগিল । দুৰ্ব্বার সিংহ অগ্রসর হইয়া ধানি ও রামকে জিজ্ঞাসা করিলেন “কেমন ভোমরা পুরস্কার ভাগ করিয়া লইবে না। অণর কোন শিক্ষণ দেখাইবে।” r বিহারস্থ সকলেরি ইচ্ছ। যে পুরস্কার ভাগ করিয়ণ লওয়া হয় । রাজগৃহেরও ঐ ইচ্ছ, কিন্তু রামদেবে এক জন প্রসিদ্ধ ধানকী কি প্রকারে অগ্রে সম্মত ছয় । কিন্তু “কৰ্ত্তীর ইচ্ছায় কৰ্ম্ম" ধণনিরাম বেঁকে বসিল “নয় রামদেশৰে জয়ী হউক নয় অামি জয়ী হই সমান হওয়া হবে নণ” কিছুতেই সম্মত হইল না, সুতরাং অপর এক পরীক্ষণ স্থির হইল—তীর কাট কাটী—এক দশ হস্ত উৰ্দ্ধ বংশের পঞ্চ হস্তাস্তরে দণ্ডায়মান হইয়। ধানি এক তীর ঐ বংশের উৰ্দ্ধ দিয়া ক্ষেপণ করবে, রামদোরেক ঐ শর শৃষ্ঠমার্গে এক অৰ্দ্ধচন্দ্র বাণ দিয়া কৰ্ত্তন করিতে হুইবেক, অর্ণর রামদেবে শর ত্যাগ করিলে ধর্শনিকে ঐ প্রকারে কৰ্ত্তন করিতে হইবেক । প্রথমে রাম কর্তম করিবে, ভুজনেই শর চাপে বসাইয়। আকৰ্ণ পৰ্যন্ত টানিয়া দণ্ডায়মান হইল, রামধানির শর .প্রতি এক দৃষ্টে চাহিয়া আছে, ধানিরাম তাহার চকে দৃষ্টি রাখিয়া অস্তেই শর হইতে ছিল খুলিয়া, ক্ষুদ্ধ ছিল। টঙ্কারিয়া ত্যাগ করিল, বানাক করিয়ণ শব্দ হুইল, রাম শরত্যাগামুভাবে উৰ্দ্ধে দৃষ্টি করিল, শূন্ত তীর মাই, ধোনি এই অবসরে তীর, ছাড়িল) বুম পুনরায় ধানির হস্ত লক্ষ
