* o○ ঐতিহাধিক-নবন্যাস । , দ্বারে দৃষ্টিপাত করিলেন, দ্বার সম্পূর্ণ কন্ধ মছে ফণক দিয়া অণলেণক দেখা যাইতেছে, পাণ্ডাজী ভাবিলেম বুঝি চোরের ধন বাটপাড়ে লয়, শীঘ্ৰগতি দ্বারের নিকট অসিলেন, কোন শব্দ নাই, আস্তেই গৃহ মধ্যে উকি মারিলেন, কি আশচর্য্য ! গুৰুজী উদ্ধ দৃষ্টে কাষ্ঠ পুত্তলির দ্যায় দণ্ডায়মান রছিয়াছেন, গৃহ প্রবেশ করিলেন, শুকজ পদ শব্দ পাইয়। ফণসীর ভয়ে মৃদুস্বরে কহিতে লাগিলেন “বাবা মলুম আর দাড়ীতে পারি মা, ব্ৰহ্মহত্য ছোল-বাবণ তোর পয়ে ধরি খুলে দে” এভদশ্রবণে পাণ্ডাজী “একিং” বলিয়। শীঘ্ৰ নিকটে গেলেম, গুৰুজী বন্ধন দেখি তাড়াতাড়ি মোচন করিয়া প লঙ্গে বসাইলেন । - গুৰুজী পাণ্ডাজীকে চিনিতে পারিয়া, “কেও চতুর, বাব) বঁাচলুম শাল মেরে ছিল আর কি ” পণগুঞ্জী অণশীর্ষ্য হুইয়শ জিজ্ঞাস করিলেন, শাল" কি” “অপারে বাব। শাল কি শালী ত৷ তে বলিতে পারি মণ,— বাব। বড় তৃষ্ট একটু জল দে” বলিয়। গুৰুজী ঘটীর অবশিষ্ট জল চেণ করিয়৷ পান করিলেম,-একটা দীর্ঘ নিশ্বাস ত্যাগ করিয়৷ পাণ্ডাজীকে সমস্ত ব্যাপার বলিয়৷ অতি অক্রোশে কহিলেন “বাবা তুমি তাকে একবার বেঁধে আমার হাতে দেছ,"আশমার মনের দুঃখ মিটাই, ব্যাটাকে রোজ তিম বার -কোরে ফঁাসী দি ” পাণ্ডাজী অত্যস্ত দুঃখ প্রকাশ করিয়া কছিলেন, “তা শুমার বলিতে, এখন কোথা গেল দেখি গে” বলিয়" ক এক জন বিশ্বাসী ভৃত্যকে ডাকিয়া সমস্ত অন্বেষণ করিতে কছি
