পাতা:ঐতিহাসিক-নবন্যাস - অঙ্গখণ্ড.pdf/২৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

श्रङ्ग ५७ | ৯ ৩৫ হস্তে বিশাল বরষা, রাজ গুৰুকে দেখিয়ণ নম্রশিরে প্রণাম করতঃ বাৰ্ত্তণ জিজ্ঞাস করিলেন | রাঞ্জগুক অণশীৰ্ব্বাদ করিয়া কছিলেন,“বাবাজী তোমাকে আর কি বর্বি, ধৰ্ম্ম রাখা ভার হইল, যোৱ কলি, কল্য রাজা মহীপালু তাছার কোতয়ালকে দিয়া আমার নিকট এক পত্র প্রেরণ করিয়াছেন, তাহার মৰ্ম্ম এই যে তাহার এক জন দাসীকে আমি হরণ করিয়াছি অনুগ্রহ করিয়৷ ছাড়িয়ণ দিব ।” “বাব আমি ব্রাহ্মণ, তাতে রাজগুৰু, এক সন্ধ্যাহারী প্রায় সংসার ত্যাগ, অর্ণমার প্রতি এবপ্রকার সন্দেছ করিয়া অবমাননা করা কি তাহার উচিত ? তিনি বিজ্ঞ ধাৰ্ম্মিক রালক নছেন, তিনি যখন এমন কথা বলিলেন, তা সেই তাধণত্মিক পণষগু শিবশঙ্কর অার বলিবে না কেন? সেও আসিয়ণ ঐ কথা বলিয়। অামার অবমাননা করিয়া গেল—আগর এখানে থেকে সুখ কি ? আমি অদ্যই যাত্র করিতে ছিলাম, দেখি যে রাজ গৃহের কোতয়াল আমার সহিত যুদ্ধ করবেক, তামাকে যাইতে দেবে না, আমার সৈন্তাধ্যক্ষের ইচ্ছ। যে আমি যুদ্ধ করিতে অনুমতি দি—বাবা তামি রন্ধ ব্রাহ্মণ, আমার কি যুদ্ধ শোভা পায়, লোকে বলে “যার কৰ্ম্ম তারে সাজে অন্য লোকে লাঠী বাজে”এই ভেবে তোমাকে সংবাদ দিতে কছিলাম—বাবা তোমার আশ্রয়ে থাকিয় যদি আমার অবমানম হয়, আহা হইলে তোমারি অপমান, বাবা এক্ষণে বিনু কলছে যাইতে পারি এমন করছ, আমি বৃদ্ধ ব্রাহ্মণ অামার কলছে অবিশ্বক কি ” ----