৬২ ঐতিহাসিক-নবন্যাস । য়ণ করিলেক এই অপমাননার প্রতিবিধি হসিতে স্থাপনারাই চেষ্ট পাইবেক, অবোধ লোক হিতে বিপরীত করিয়ণ বসিবেক, তার যদি রাজ্য শাসন জন্য কোন পাপ করিতে ছয় তাহার প্রায়শ্চিত্ত করিলেই হইবেক, কোন দেবতা ৰুষ্ট ছন, হোম করিলে রাগ নিবারণ হইরেক, আপনি পুরোহিত যাহা করিলে পরলোক থাকে তাহ। আপনার ভার, অশ্বাদিগের উছাতে দৃষ্টি রাখিলে রাজকাৰ্য্য চলিবেক না।” অধিকাংশ সভ্যের যুদ্ধ করণ মনন ছিল, কিন্তু ব্ৰহ্মশাপ শ্রবণে ভীত হইয়াছিলেন এমত উপায় শ্রবণে সকলে “এইত কথা” “ঠিক বলিয়াছেন” বলিয়। প্রশংসা করিয় উঠিল । রাজ ভীড় লালজী কছিলেন, “এ পরামর্য মন্দ নছে তবে পুরোহিত দাদা প্রায়শ্চিভের খাত। খুলন গে, রুক্তি ও ব্রাহ্মণ ভোজনের সময় যেন আমাদের ভুল ন৷ ” *. একটা হাসি পড়ে গেল, পুরোহিত রাগে রক্তবর্ণ হুইয়। উঠিলেন, মন্ত্রী এদদর্শনে মনে ভাবিলেন যে পুরোহিত বিপক্ষত করিলে সকল ভ্ৰষ্ট হুইবেক, সকলের প্রতি বিরক্ত ভাব প্রকাশ করিয়া কছিলেন, “তোমরা কি ছে—এই কি তোমাদিগের বিদ্রুপ পরিহাসের সময়’ গাত্রোথন করিয়া পুরোহিতকে কছিলেন “প্রভু এদিকে অস্মিন ইচ্ছাদিগকে লইয়! কোন কার্য্য হুইবার বেশ নাই, সময় নাই, অসময় নাই, ছিছি কোরে হাসে রাজা মহাশয় অগসিতেছেন আমরা অগ্রসরহুই।” পুরোস্থিত উত্তর করিলেন, “অণর অশ্বশুক নাই, রাজ। তালিতেছেন তিনি যাহা মত করেন তাছাই হুইবেক ।” মহারাজ সভাস্থ হইলেন, সকল লোক দগুণয়মান হুইয়।
