পাতা:ঐতিহাসিক চিত্র (চতুর্থ বর্ষ) - নিখিলনাথ রায়.pdf/১৭৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

C223 e: Sect যে ভাব ছিল, রিজিয়াসুন্দরীর প্ৰেমপােশ তাহার পরিবর্তন করিয়াছে কি না। কেমন করিয়া বুঝিব ? আবার বঙ্গরাজ্য। জয়ের আশাই বা তাহার হৃদয়কে কোন দিকে লইয়া যাইতেছে তােহাঁই বা কেমন করিয়া জানিব।” ‘সাজাদী ওসকল আকাশপাতাল চিন্তা মনে আনিলে কোনই কাজ হইবে না। আমার বিশ্বাস তোমার হৃদয়ের প্রগাঢ় অনুরাগ নিশ্চয়ই তাহাকে টানিয়া আনিবে।” “তিনি এখন দিগ্বিজয়ী বীর, বীরের হৃদয় কি নারীর প্ৰেম অধিকার করিতে পারে ? “যিনি যত বড় বীর হউন না কেন, প্রেমের নিকট সকলকে পরাজিত হইতে হইবে। জগতে প্রেমেরই জয় হইয়া থাকে।” ‘তা সত্য, জগতে প্রেমেরই জয় দেখা যায় বটে, কিন্তু এ ক্ষুদ্র প্রেমের শক্তি কি সুলতানের ন্যায় বীরের হৃদয়কে টলাইতে পরিবে। বিশেষতঃ ७९न्न ङछ् ििखचन्द्र रूक्षि८द्र ?? “আমি ওসব কিছু মানিনা। রিজিয়ার সহিত সাজাদার বিবাহ মাত্র হইয়াছে, তোমার ন্যায় তাহার হৃদয় প্রেমপুর্ণ তাহা কে বলিল ?” ‘‘‘হিউক না হউক, এক্ষণে তোমার অভিপ্ৰায় কি ?” “আমার অভিপ্ৰায় তুমি সাজাদার মনে পুৰ্ব্ব স্মৃতি জাগাইয়া ও তোমার বর্তমান অবস্থা জানাইয়া একখানি মৰ্ম্মস্পর্শী পত্র লেখ । সেই পত্ৰ পঠাইয়া তাহার মনের ভাব কি, আগে দেখা যাউক, তার পর উপায় कद्रा याgर ।” “অনেক দিন দেখা সাক্ষাৎ নাই, কি বলিয়া পত্ৰ লিখিব তাই छादिgङछि ” “সেসব ভাবনা রাখিয়া দেও, এক্ষণে আমি যা বলি তাই কর।” “পত্র কে লইয়া যাইবে ?” ‘ठांद्र दावयु! ख्धांभि कब्रिव ।” আচ্ছা। তবে তোমারই কথা মানিয়া লইলাম।”