পাতা:ঐতিহাসিক চিত্র (চতুর্থ বর্ষ) - নিখিলনাথ রায়.pdf/১৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঐতিহাসিক চিত্র। বিচারে তাহার জীবিকার সম্বল বাঙ্গলা রাজ্যটুকু লইয়া সুলতানের পরিবারবর্গকে পথের ভিখারী করিতে চাহেন ? আমি ইহা বাদাসাহের সম্পূর্ণ অবিচার মনে করিয়া অনেক দিন হইতে আলোচনা করিতেছিলাম। এক্ষণে সেনাপতি নিকটে নাই, কাজেই আমি স্থির করিয়াছি যে, ন্যায় ও ধৰ্ম্মের জন্য আমি সুলতান সুজার পক্ষ অবলম্বন করিব ও প্ৰাণপণে র্তাহার সাহায্য করিব । আপনার! আমার সহিত যোগ দিতে সম্মত আছেন কি ?” মহম্মদের কথা শুনিয়া প্ৰথমে কৰ্ম্মচারিগণ স্তম্ভিত হইয়া গেলেন । র্তাহারা অনেকক্ষণ পৰ্য্যন্ত কোনই উত্তর দিলেন না । মহম্মদ আবার বলিতে লাগিলেন,- “আপনার নীরবে রহিলেন যে ? আমার কথায় কি আপনার সন্মত নহেন ? আপনার সম্মত না হইলেও আমি যাহা স্থির করিায়াছি তাঙ্গা প্ৰতিপালন করিবই জানিবেন।” মহম্মদের শেষ কথা শুনিয়া তাহদের চমক ভাঙ্গিল, তাহারা পরস্পরের মুখের দিকে তাকাইয়া আপনাদের অনিচ্ছাস্বত্ত্বেও মহম্মদকে অসন্তুষ্ট করিবার ইচ্ছা না করিয়া কহিলেন,-“আমরা সুলতানের আদেশপ্ৰতিপালন করিতে সম্পূর্ণ অভিলাষী আছি। আজ্ঞা করুন, আমামি গকে কি করিতে হইবে।” “আমি অদ্যই টাড় যাত্ৰা করিব, আপনারা কল্য তথায় যাইবাব ব্যবস্থা করিবেন। অচিরে আমার সমস্ত সৈন্য যেন সেখানে উপস্থিত হয় । সেনাপতি যেন এ সংবাদ জানিতে না পারেন ।” “সুলতানের আদেশ অবশ্যই পালন कविद ।” હરે द्विप्र कन् চারিগণ বিদায় লইয়া কক্ষ ত্যাগ করিলেন। মহম্মদ কক্ষীবাহিরে আসিয়া ডাকিলেন,-“ আশমান” । নিমেষ মধ্যে মোতিয়া উপস্থিত হইয়া কহিল,- “जाछाला कि आाख्छ। छम्न ।'