পাতা:ঐতিহাসিক চিত্র (চতুর্থ বর্ষ) - নিখিলনাথ রায়.pdf/১৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S ዓ ክz” ঐতিহাসিক চিত্ৰ । তোমার কথায় প্রী ত হইলাম । সত্য বলিয়াছ, জগতে প্রেমেরই ख् छ् ।°° ፴: তাহাদের কথোপকথন শেষ হইতে না হইতে নৌকা তীরে আসিয়া লাগিল । মোতিয়া মহম্মদকে কহিল,- “সাজাদা, নৌকা। শ্রীরে লাগিয়াছে।” মহম্মদ নৌকা হইতে তীরে অবতরণ করিলেন, মোতিয়াও সঙ্গে সঙ্গে নামিল । সেই খানে সুজার পুত্ৰ বুলনন্দ আক্তর কয়েক জন কৰ্ম্মচারিসহ মহম্মদের অভ্যর্থনার জন্য উপস্থিত ছিলেন । সুজা ও পিয়ারী বানু পুৰ্ব্ব কষ্ট তে ভঁৰ্তাহাদিগকে তথায় অবস্থিতি করিতে উপদেশ দিয়াছিলেন । বুলািন্দ আক্রর অগ্রসর হইয়া মহম্মদকে অভিবাদন করিলেন, মহম্মদ ঠাইতাকে আলিঙ্গ নপাশে বদ্ধ করিলেন । পরে সকলে মিলিয়া টাড়া রাজপ্রাসাদে উপস্থিত হইলেন । তখন রজনী প্ৰভাত হইয়াছে । সাসুজ। মহম্মদের আগমন শুনিয়া সানন্দে অগ্রসর হইলেন, এবং মহম্মদকে আলিঙ্গন করিয়া বলিলেন,- “তোমাকে ষে আমাদের নিকটে দেখিতে পাইব, সে আশা छिव्ा •ा ।” মহম্মদ নীরবে জ্যেষ্ঠতাতের পদধূলি লইলেন । তার পর পিয়ারী বানুর সাহিত ভঁাতার সাক্ষাৎ হইল, বানু বলিলেন,- “যদি একবার আসিয়াছ ত আমাদের দশা দেখিয়া যাও ।” মহম্মদ কোন উত্তর দিলেন না। তঁহার চক্ষু অশ্রুপূৰ্ণ হইয়া উঠিল । সে যাহা হউক, মহম্মদকে পাইয়া টাড়ার রাজপ্রাসাদে কিন্তু আনন্দের স্ৰোত বহিতে লাগিল । () আয়েসার সুরম্য প্রকোষ্ঠ আজ দীপমালায় ভূষিত । মৰ্ম্মর